হিন্দুধর্ম

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি – হিন্দুধর্মে নারী

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর জন্য শাস্ত্রে একাধিক প্রয়োগ ও শাস্তির ধরণ উল্লেখ করেছে। এমনকি সেক্স করতে রাজি না হলেও স্ত্রীকে প্রহারের বিধান এনেছে হিন্দুধর্ম।

স্ত্রী – মার খাওয়ার মাধ্যমেই নম্র থাকে

এর উল্লেখ আছে গরুড়পুরাণে,[1]গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১০৯, শ্লোক ৩১, অনুবাদঃ রসিকমোহন চট্টোপাধ্যায়, অষ্টাদশপুরাণম্ – প্রথম খণ্ড, পৃ ৩০৩ রসিকমোহনের অনুবাদঃ

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

পঞ্চানন তর্করত্নের অনুবাদ,[2]প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, প্রকাশঃ নবভারত পাবলিশার্স, পৃ ৩৪৬

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

স্ত্রী সেক্স করতে না দিলে পিটিয়ে বশ করতে হবে

আপনি যদি হিন্দু নারী হোন, এবং কোনোদিন আপনার স্বামীর সাথে যৌন মিলনে রাজি না হোন, তাহলে আপনার স্বামী হিন্দুশাস্ত্রের বিধানানুসারে প্রথমে আপনাকে গহনার লোভ দেখিয়ে বাগে আনতে চাইবে, তারপর কাজ না হলে লাঠি এবং হাত ব্যাবহার করে আপনাকে পিটিয়ে এবং অভিশাপের মাধ্যমে বশ করবে। এমনটাই লেখা আছে বৃহদারণ্যক উপনিষদে। নৃত্যগোপালের অনুবাদ,[3]বৃহদারণ্যকোপনিষৎ, ৬/৪/৭, অনুবাদঃ নৃত্যগোপাল পঞ্চতীর্থ, বসুমতী সাহিত্য মন্দির, প্রথম সংস্করণ

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

তৎকালে যদি সেই স্ত্রী এই পুরুষকে মৈথুনার্থ অঙ্গ প্রদান না করে, তাহা হইলে পুরুষ আভরণাদি দ্বারা তাহাকে প্রলোভিত করিয়া নিজ অভিপ্রায় বিজ্ঞাপিত করিবে। তথাপি যদি সে অঙ্গ দান না করে, তাহা হইলে যষ্টি বা হস্ত দ্বারা প্রহার করত মৈথুনার্থ আক্রমণ করিবে—অর্থাৎ ‘তোমাকে অভিশাপ দিব, হতভাগিনী করিব’ ইত্যাদিরূপে ভীতিপ্রদর্শন করিয়া তাহাকে আকর্ষণ করত “ইন্দ্রিয়েণ যশসা বশ আদদে” এই মন্ত্রে তাহাতে উপগত হইবে। সে জন্য তাহার অভিশাপের ফলে সেই স্ত্রী নিশ্চয়ই দুর্ভগা–বন্ধ্যা হয় ও লোকনিন্দিতা হয় ॥ ৭॥

মহেশচন্দ্রের সংস্কৃত থেকে ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড অনুবাদ,[4]প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ মহেশচন্দ্র বেদান্তরত্ন, সম্পাদনাঃ সীতানাথ তত্ত্বভূষণ, প্রিন্টঃ ১৯২৮

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

৭। সা চেৎ অস্মৈ (ইহাকে) ন দদ্যাৎ (প্রদান করে) কামম্‌ (কামনাকে), এনাম্‌ (এই স্ত্রীলোককে) অব+ক্রীণীয়াৎ (নিজবশে আনয়ন করিবে, ক্রী)। সা চেৎ অস্মৈ ন এব দদ্যাৎ কামম্‌, এনাম্‌ যষ্ট্যা (যষ্টিদ্বারা) বা পাণিনা (হস্তদ্বারা) বা উপহত্য (প্রহার করিয়া) অতিক্রামেৎ (অভিভূত করিবে) – ‘ইন্দ্রিয়েণ (ইন্দ্রিয়শক্তি দ্বারা) তে (তোমার) যশসা (আমার যশদ্বারা) যশঃ (তে+;-তোমার যশকে) আদদে (গ্রহণ করি)’ ইতি। অযশাঃ ভবতি।

যাদবচন্দ্রের ব্যাখ্যাসহ অনুবাদ,[5]প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ যাদবচন্দ্র সাংখ্যতীর্থ, প্রিন্টঃ ১৯২৩

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

অনুবাদঃ যদি সেই পত্নী স্বীয় স্বামীকে মৈথুন ক্রিয়া করিতে না দেয়; তাহা হইলে, আভরণাদি প্রদান করিব,— এই প্রলোভন দেখাইয়া বাধ্য করিবে; যদি তাহাতেও সম্মত না হয়, তাহা হইলে যষ্টি অথবা হস্ত দ্বারা প্রহার করিয়া উপগত হইবে এবং তাহাকে বলিবে আমি তোমাকে দুর্ভগা করিব, অতঃপর এই মন্ত্র পাঠ করিতে করিতে ইন্দ্রিয়দ্বারা তাহাতে উপগমন করিবে, আমার যশের দ্বারা তোমার যশঃ গ্রহণ করিলাম । এই অভিশাপে সেই নারী দুর্ভগা এবং বন্ধ্যারূপে অযশা হইবে।

শঙ্করভাষ্য সহ অনুবাদঃ[6]প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ দূর্গাচরণ সাংখ্যবেদান্ততীর্থ, প্রিন্টঃ ১৯৩২

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

অর্থাৎ, কোনো লিমিট নাই, ইচ্ছামতো হাত বা লাঠি দিয়ে পেটাতে হবে।

স্ত্রী অপরাধ করলে চিকন দড়ি কিংবা বেত দিয়ে প্রহার করতে হবে

এর উল্লেখ আছে মনুসংহিতায়,[7]মনুসংহিতা ৮/২৯৯-৩০০, অনুবাদঃ মানবেন্দু বন্দোপাধ্যায়, শ্রীবলরাম প্রকাশনী, পৃ ৩৪৫

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

স্ত্রী, পুত্র, ভৃত্য, শিষ্য এবং কনিষ্ঠ সহোদরভ্রাতা অপরাধ করলে সূক্ষ্ম দড়ির দ্বারা কিংবা বেতের দ্বারা শাসনের জন্য প্রহার করবে।। ২৯৯।।

রজ্জু প্রভৃতির দ্বারা যদি প্রহার করতে হয়, তাহ’লে শরীরের পশ্চাদ্ভাগে প্রহার কর্তব্য; কখনো উত্তমাঙ্গে বা মাথায় যেন প্রহার না হয়; এই ব্যবস্থার অন্যথা ক’রে অন্যত্র প্রহার করলে প্রহারকারী চোরের মতো অপরাধী ও দণ্ডনীয় হবে।। ৩০০।।

যদি রশি দিয়ে মারতে হয়, তাহলে উপদেশ দেওয়া হলো যাতে পিঠে মারে। মাথায় কিংবা সামনে না।

এর উল্লেখ মৎস্যপুরাণেও আছে,[8]মৎস্যপুরাণ ২২৭/১৫৪, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, পৃ ৮০৯-৮১০

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

এর উল্লেখ অগ্নিপুরাণেও আছে,[9]অগ্নিপুরাণ ২২৭/৪৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন, নবভারত পাবলিশার্স, ২য় সংস্করণ, পৃ ৪৩৭

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

সৎশিক্ষা দেওয়ার জন্য স্ত্রীকে প্রতিদিন পিটতে হবে

এর উল্লেখ আছে পদ্মপুরাণে,[10]পদ্মপুরাণ, ভূমিখণ্ড (২), অধ্যায় ৪৭, শ্লোক ৫৩-৫৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

অন্যথা তাদের সৎশিক্ষা হইবে না। এইরূপে ভর্ত্তা ভার্য্যাকে, রাজা অমাত্যকে, এবং পরিচালক গজ ও অশ্বকে প্রতিদিন তাড়না করিবে।

উল্লেখ্য, ইংরেজি অনুবাদে এন. এ. দেশপাণ্ডে একটু ভুল করেছেন। তিনি ৫৪ নং শ্লোকে লিখেছেন,

Thus they acquire perfection, not otherwise. A wife should flog her husband, a king should punish his minister. A soldier should beat his horse, and the elephant’s driver should beat him.

এই শ্লোকের ভুল হিন্দুরাই ধরেছে।[11]Hindu Stackexchange [আর্কাইভকৃত]

বরং, এর সঠিক অনুবাদঃ

…husband can flog/span wife…

মার খেয়ে মহিলাদের প্রতিবাদ করা উচিত নয়

এর উল্লেখ আছে শিবপুরাণে,

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

স্বামীর দেওয়া কষ্টে নারীর কখনো রাগ আসা উচিৎ না। বরং মার খেয়ে আনন্দিত হয়ে নারী বলবে, “ও ভগবান (স্বামী), মারুন আমাকে, আমাকে আরও মারুন।”[12]শিবপুরাণ, রুদ্রসংহিতা, পার্বতীখণ্ড, ৫৪/১৯, অনুবাদঃ J. L. Shastri, 1950 https://www.wisdomlib.org/hinduism/book/shiva-purana-english/d/doc226118.html

স্ত্রী যদি প্রতিবাদ করার চেষ্টা করে তাহলে সে পরজন্মে বিড়াল কিংবা বাঘ হয়ে জন্মাবে,[13]প্রাগুক্ত, ৫৪/৫৩

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

স্কন্দপুরাণেও একই কথা এসেছে,[14]স্কন্দপুরাণ, ব্রহ্মখণ্ড (৩), ধর্মারণ্যখণ্ডম্ (২), অধ্যায় ৭, শ্লোক ৪৩, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

G.V. Tagare এর অনুবাদ,

On being struck, if she were to strike him back, she is reborn as a tigress or a cat. She who casts loving glances at others, becomes a squint-eyed one.[15]প্রাগুক্ত, https://www.wisdomlib.org/hinduism/book/the-skanda-purana/d/doc423628.html

স্ত্রীকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য চাণক্য নীতি

কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে রয়েছে,[16]Arthashastra: The Startegy of Success By Kautilya 3/3 — Google Books

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

হিন্দি অনুবাদ,[17]Kautilya Arthasastra  by     Vidhyalankara, Pranath https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.429814/page/n163/mode/1up

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

“नंगी, अधनंगी, लूली-लंगड़ी, बाप मरी , मां मरी” आदि गालियों की बिना दिये ही ढंग की बातें सिखायी  जांय l यदि यह 1 संभव न हो तो यांस की खपची. कोढ़ा था थप्पड़ पीठ पर तीन वार मारा जाय ,यदि इस पर भी यह नियम तोड़े तो उसको वाग्दंड ( १२ प्रकरण ) तथा पारुष्य दंड ( ७३ प्रकरण) नामक प्रकरण में विधान किये गये दंडों का आभा दंड दिया जाय। ईर्ष्या तथा द्वेष से पति के साथ जो दुर्व्यवहार करे उसको भी यही दंड मिले। घर के दरवाजे पर या बाहर बगीचे में होनेवाले खेल तमाशों में जो संमिलित हो उसके लिये दंड आगे चलकर कहा जायगा ।

তুলসী রামায়ণ

রামচরিতমানস (তুলসী রামায়ণে আছে),

ढोल गवाँर सूद्र पसु नारी। सकल ताड़ना के अधिकारी।। (ঢোল গবা সূদ্র পসু নারী৷ সকল তাড়না কে অধিকারী৷৷)

ঢোল, গ্রাম্য, শুদ্র, পশু, নারী – এদের সবাই মার খাওয়ার অধিকারী।[18]Tulsi Ramayana (Ramcharitmanas), Sundar Kanda, 5.59.6 https://www.ramcharitmanas.iitk.ac.in/ramcharitmanas?tid=5&tid_1=11&tid_2=8&page=0%2C58

হিন্দুধর্মে বউ পেটানোর শাস্ত্রীয় পদ্ধতি - হিন্দুধর্মে নারী

বুঝে নিয়েন ঢোল পেটানোর মত করে পেটাবে! হিন্দুদের ঢোল পেটানো তো দেখেছেন আশা করি!

শীল প্রভুপাদের সমর্থন

ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা শীল প্রভুপাদও এরকম নিয়মে স্ত্রীকে পেটানোর সমর্থন জুগিয়েছেন। ১৯৬৯ সালের ১২ এপ্রিল নিউ ইয়র্কের আলাপে তুলসী রামায়ণের অন্য একটি শ্লোক ❝Dhol guṇār śūdra narī ihe sab śaśan ke adhikārī.❞-এর ব্যাখ্যায় স্ত্রী প্রহারের ব্যাখ্যা করেছেন।[19]https://prabhupadabooks.com/conversations/1969/apr/new_york/april/12/1969?d=1

অন্যদিন তিনি বলেছেন,

Paśu, animal. Ḍhol, gobara, pa…, śūdra, and nārī, woman. They should be punished to bring them into order. Ei saba śāsana ke adhikārī. Otherwise they will spoil.[20]https://prabhupadabooks.com/conversations/1977/apr/bombay/april/19/1977

আজ এপর্যন্তই! দেখা হবে আগামী পর্বে…

    Footnotes

    Footnotes
    1গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১০৯, শ্লোক ৩১, অনুবাদঃ রসিকমোহন চট্টোপাধ্যায়, অষ্টাদশপুরাণম্ – প্রথম খণ্ড, পৃ ৩০৩
    2প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, প্রকাশঃ নবভারত পাবলিশার্স, পৃ ৩৪৬
    3বৃহদারণ্যকোপনিষৎ, ৬/৪/৭, অনুবাদঃ নৃত্যগোপাল পঞ্চতীর্থ, বসুমতী সাহিত্য মন্দির, প্রথম সংস্করণ
    4প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ মহেশচন্দ্র বেদান্তরত্ন, সম্পাদনাঃ সীতানাথ তত্ত্বভূষণ, প্রিন্টঃ ১৯২৮
    5প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ যাদবচন্দ্র সাংখ্যতীর্থ, প্রিন্টঃ ১৯২৩
    6প্রাগুক্ত, অনুবাদঃ দূর্গাচরণ সাংখ্যবেদান্ততীর্থ, প্রিন্টঃ ১৯৩২
    7মনুসংহিতা ৮/২৯৯-৩০০, অনুবাদঃ মানবেন্দু বন্দোপাধ্যায়, শ্রীবলরাম প্রকাশনী, পৃ ৩৪৫
    8মৎস্যপুরাণ ২২৭/১৫৪, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, পৃ ৮০৯-৮১০
    9অগ্নিপুরাণ ২২৭/৪৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন, নবভারত পাবলিশার্স, ২য় সংস্করণ, পৃ ৪৩৭
    10পদ্মপুরাণ, ভূমিখণ্ড (২), অধ্যায় ৪৭, শ্লোক ৫৩-৫৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন
    11Hindu Stackexchange [আর্কাইভকৃত]
    12শিবপুরাণ, রুদ্রসংহিতা, পার্বতীখণ্ড, ৫৪/১৯, অনুবাদঃ J. L. Shastri, 1950 https://www.wisdomlib.org/hinduism/book/shiva-purana-english/d/doc226118.html
    13প্রাগুক্ত, ৫৪/৫৩
    14স্কন্দপুরাণ, ব্রহ্মখণ্ড (৩), ধর্মারণ্যখণ্ডম্ (২), অধ্যায় ৭, শ্লোক ৪৩, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন
    15প্রাগুক্ত, https://www.wisdomlib.org/hinduism/book/the-skanda-purana/d/doc423628.html
    16Arthashastra: The Startegy of Success By Kautilya 3/3 — Google Books
    17Kautilya Arthasastra  by     Vidhyalankara, Pranath https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.429814/page/n163/mode/1up
    18Tulsi Ramayana (Ramcharitmanas), Sundar Kanda, 5.59.6 https://www.ramcharitmanas.iitk.ac.in/ramcharitmanas?tid=5&tid_1=11&tid_2=8&page=0%2C58
    19https://prabhupadabooks.com/conversations/1969/apr/new_york/april/12/1969?d=1
    20https://prabhupadabooks.com/conversations/1977/apr/bombay/april/19/1977
    Show More

    ইন্দো আর্য

    [ছদ্মনামে লিখি] Join: t.me/HinduDhormo
    5 2 votes
    Article Rating
    Subscribe
    Notify of
    guest
    0 Comments
    Inline Feedbacks
    View all comments
    Back to top button