হিন্দু ধর্মে গোমূত্র খাওয়ার বিধান এবং গোমূত্র-গোময়ের অন্যান্য ব্যবহার
গোমূত্র - পঞ্চগব্য - গোময় - গোবর
ইদানিং কিছু প্রোটেস্টেন্ট হিন্দু বলার চেষ্টা করছে যে হিন্দুধর্মে গোমূত্রপানের বিধান নেই।
উক্ত ব্যক্তির মতে, গোমূত্রপানকারীরা মূলত অসভ্য শ্রেণি। আজকে আমরা দেখাতে চলেছি, হিন্দুধর্মে শুধুমাত্র গোমূত্র পান নয়, গো-বিষ্ঠা খাওয়া, গোমূত্র দিয়ে গোসল করা সবের বিধানই আছে।
গোমূত্রযুক্ত পঞ্চগব্য
পঞ্চগব্য হলো দুধ, দধি, ঘি, গোমূত্র এবং গোময় (গোবর)-এর মিশ্রণ। শ্রীমদ্ভাগবত ৮ম স্কন্দ, ৮ম অধ্যায়, শ্লোক ১১ এ এসেছে,
ভূমি মূর্তিমতী হয়ে অভিষেকের অনুকূল সমস্ত ঔষধি নিয়ে এলেন। গাভীরা পঞ্চগব্য—দুগ্ধ, দধি, ঘি, গোমূত্র, এবং গোময় প্রদান করল, এবং বসন্ত ঋতু চৈত্র ও বৈশাখ মাসে যে সমস্ত ফুল ও ফল উৎপন্ন হয় তা নিয়ে এল।[1]শ্রীমদ্ভাগবত ৮.৮.১১ (অনুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী), শ্রীল অভয়চরনাবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ বিরচিত, ভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট
এই শ্লোকের টীকায় ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা প্রভুপাদ লিখেছেন, সমস্ত বৈদিক অনুষ্ঠানে এগুলোর দরকার হয়।
দোলযাত্রায় পঞ্চগব্যে গোসল করা
হিন্দুদের দোলযাত্রায় পঞ্চগব্যে স্নান করার নিয়ম আছে[2]পুরোহিত-দর্পণ, সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য সংকলিত, সংস্করণ ২৫, খণ্ড ২, দোলযাত্রা অংশ, পৃ ২০৪
বিষ্ণুপুজায় গোমূত্র-গোময়-পঞ্চগব্য খাওয়া
কার্তিকমাসে বিষ্ণুপুজায় প্রথমদিনে গোময়, দ্বিতীয়দিনে গোমূত্র, পঞ্চমদিনে পঞ্চগব্য খাওয়ার নিয়ম আছে।[3]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, অধ্যায় ১২৩, পৃ ৩৩৪
গোবর মেশানো পানিতে গোসল করা এবং গোমূত্র পান
মহাভারত, অনুশাসন পর্বের অধ্যায় ৭৯-এ এসেছে, প্রাচীনকালে গোরুরা স্বপ্ন দেখেছিলো যে এককালে লোকেরা তাদের পুরীষ (বিষ্ঠা/মল)-মিশ্রিত জলে স্নান করে পবীত্র হবে,[4]মহাভারত ১৩.৭৯, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
মহাভারত, অনুশাসন পর্বের অধ্যায় ৭৮ এ এসেছে,
গোময়-মিশ্রিত জলে ও গোকরীষে[5]করীষ অর্থ শুকনো গোবর/ঘুঁটে উপবেশন করা অবশ্য কর্তব্য।[6]মহাভারত, ১৩:৭৮, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
গোব্রত
বিষ্ণুসংহিতায় গোব্রতের ক্ষেত্রে গোমূত্র দ্বারা গোসলের কথা এসেছে,[7]বিষ্ণুসংহিতা, অধ্যায় ৪৯
ধর্মানুষ্ঠানমেও[8]ধর্মানুষ্ঠানম্, পৃ ৫৭৮ উল্লেখ করা হয়েছে,
বায়ব্য স্নান
হিন্দুধর্মে স্নানের একটি প্রকার হচ্ছে বায়ব্য স্নান, যেখানে গোবর মেখে স্নান করতে হয়।[9]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ৫০, পৃ ১১৭
গোসম্পত্তি বৃদ্ধির নিনজা টেকনিক
মহাভারত, অনুশাসন পর্বের অধ্যায় ৮১ তে এসেছে,
আর যাহারা তিন দিবস উষ্ণ গোমুত্র পান, তিন দিবস উষ্ণ দুগ্ধ পান, তিন দিবস উষ্ণ স্নত পান ও তিন দিবস বায়ু ভক্ষণ করিয়া পরিশেষে দেবগণ যে ধৃত প্রভাবে উৎকৃষ্ট লোটক অবস্থান করিতেছেন, যাহা সমুদায় পবিত্র পদার্থ অপেক্ষা পবিত্রতর, সেই ঘৃত মস্তকে বহুন এবং তদ্দ্বারা হোম ও স্বস্তিবাচন করে, তাহাদের নিশ্চয়ই গোসম্পত্তি বৃদ্ধি হয়। যে ব্যক্তি এক মাস প্রতিদিন গোময় হইতে যব আহরণ পূর্ব্বক তদ্বারা যাবক প্রস্তুত করে, তাহার ব্রহ্মহত্যা তুল্য পাতক হইতে মুক্তিলাভ হয়।[10]মহাভারত ১৩:৮১, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
গোমূত্র খেয়ে ব্রত করা
পরাশরসংহিতায় একটি ব্রতের কথা এসেছে, যেখানে গোমূত্র খেতে হয়,
এই ব্রতশেষে যা পঞ্চগব্য অবশিষ্ট থাকবে তাই পান করতে হবে।[11]পরাশরসংহিতা, ১১:২৮-৩৪ (ঊনবিংশতি সংহিতা, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন).
পরাশরসংহিতা অনুসারে কোনো ধর্ষিতা নারীকে গোমূত্র খেয়ে পবিত্র হতে হবে,
এ নিয়ে আমাদের বিস্তারিত পোস্ট আছে এই লিংকেঃ
কৃচ্ছ্রসান্তপনব্রতে গোমূত্রের ব্যবহার আপনারা মনুসংহিতায়ও পাবেন।
বিধানসপ্তমী ব্রতে গোবর খাওয়া
হিন্দুধর্মে বিধানসপ্তমী ব্রতে ফাল্গুনমাসে কপিলা গাভীর গোময় খেতে হয়[12]পুরোহিত-দর্পণ, সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য সংকলিত, সংস্করণ ২৫, খণ্ড ২, বিধানসপ্তমী ব্রত অংশ, পৃ ২৬৬
ব্রহ্মচারীদের গোবর খাওয়া
হিন্দুধর্মে যারা ব্রহ্মচর্য/ব্রহ্মবিদ্যাকে শিক্ষালাভ বিবেচনা করা হয়ে। তাদের ক্ষেত্রে কৃষ্ণপক্ষের রাতগুলোতে(পূর্ণিমার পরের ১৫ রাত) গোবর খেতে হয়,[13]পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ১৭, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশণ, পৃ ১৯০
পাপনাশকারক গোমূত্র ও গোবর
মদ্যপানের পাপনাশ = উত্তপ্ত গোমূত্র খাওয়া
মনুসংহিতা অধ্যায় ১১, শ্লোক ৯১-৯২ এ এসেছে,
অর্থাৎ, সুরাপানের পাপনাশ করার জন্য গরম করা গোমূত্র খেতে হবে।[14]মনুসংহিতা ১১.৯১-৯২, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি, বসুমতি শাস্ত্র প্রচার
একই কথা কূর্মপুরাণেও এসেছে,[15]পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ৩২, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশন, পৃ ১৯৯
একই কথা গরুড়পুরাণেও আছে, [16]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ৫২, পৃ ১২৫ [17]প্রাগুক্ত, পৃ ২৯০
গোমূত্রে সিদ্ধ ভাত খাওয়া
হিন্দুধর্মে কয়েকটি পাপের জন্য গোমূত্র দিয়ে সিদ্ধ করা যবের ভাত খেতে হয়,[18]পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ৩৩, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশন, পৃ ২০২-২০৩
একই কথা অত্রিসংহিতাতেও এসেছে,
গোবরের সাথে যবের ভাত খাওয়া
গোবরেরও পাপনাশক্ষমতা আছে,[19]বিষ্ণুসংহিতা, অধ্যায় ৪৮
সান্তপন ব্রত
কৃচ্ছ্রসান্তপন ব্রতের কথা এসেছে মনুসংহিতার ১১ অধ্যায়ের ২১৩ নং শ্লোকে,
কৃচ্ছ্রসান্তপন ব্রতে প্রথম দিনে শুধুমাত্র গোমূত্র, গোময়, দুগ্ধ, দধি, ঘৃত, কুশোদক – এগুলো খেয়েই কাটাতে হবে এবং দ্বিতীয় দিনে কিছু না খেয়ে থাকতে হবে। আবার মহাসান্তপন ব্রতে একে একে ছয়দিন শুধু এগুলো খেয়েই কাটাতে হবে, এবং সপ্তম দিনে উপোস করতে হবে।[20]মনুসংহিতা ১১.২১৩, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি, বসুমতি শাস্ত্র প্রচার
এই ব্রতের কথা অত্রিসংহিতায়ও এসেছে,[21]অত্রিসংহিতা ১১৪-১৩০, ঊনবিংশতি সংহিতা পৃ ৮, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন
এই ব্রতের কথা বিষ্ণুসংহিতায়ও এসেছে,
গরুড়পুরাণেও এর উল্লেখ আছে।[22]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১০৫, পৃ ২৯২
গোমূত্র-গোবর দিয়ে চিকিৎসা
গরুড়পুরাণে আছে, গোমূত্রের সাথে গুলগুল খেলে উরুস্তম্ভ বিনাশ পায়।[23]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১৭০, পৃ ৪৩৯
গোমূত্র দিয়ে পরিষ্কার করা (আমরা যেমন পানি দিয়ে কোনো জিনিস পরিষ্কার করি, হিন্দুরা তেমন গোমূত্র দিয়ে কোনো জিনিস পরিষ্কার/শুদ্ধি করে) মণ্ডুর ও ত্রিফলাচূর্ণ একত্র করে ঘৃত ও মধু সহকারে চাটলে ত্রিদোষজন্য শূল বিনষ্ট হয়।[24]অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১৭০, পৃ ৪৪০ এখানে গোমূত্র ছাড়া বাকিগুলোর বৈজ্ঞানিক উপকার প্রমাণিত।
করঞ্জা, ভঙ্গরকাষ্ঠ ও কুড় যদি গোমূত্র সহযোগে পিষে প্রলেপ দেওয়া হয় তাহলে কুষ্ঠরোগ ভালো হয়ে যায়।[25]প্রাগুক্ত, পৃ ৪৪৩, অধ্যায় ১৭১ ভাবা যায়, কতো এডভান্সড! এখন কুষ্ঠরোগের অ্যালোপেথিক চিকিৎসার বদলে সকল গোভক্তকে এই চিকিৎসা এপ্লাই করা হোক। (গোমূত্র বাদে বাকিগুলোর মেডিসিন ইফেক্ট আছে)
পারিজাত বৃক্ষের বঙ্কল, আকন্দমূল, কুড়, পঞ্চলবণ, গোমূত্র, গণ্ডীরিকা ও চিতা এই সকল প্রব্যের সহিত তৈল পাক করিয়া সেবন করিলে কুষ্ঠব্রণাদি বিনষ্ট হয়।[26]প্রাগুক্ত, পৃ ৪৪৪ আমলকী, নিম্বফল, গোমূত্র, চিতা, বাসক, গুড়ুচী, ক্ষেতপাপুড়া, চিরতা, নিম্ন, ভৃঙ্গরাজ, ত্রিফলা ও কূলখ এই সকল দ্রব্যের ক্কাথ করিয়া মধুর সহিত পান করিলে অগ্নপিত্তরোগ বিনষ্ট হয়।[27]প্রাগুক্ত
মালতীপুষ্পের পত্ররস গোমূত্রের সহিত কর্ণে পূরণ করিলে পুরস্রাবাদি কর্ণরোগ বিনষ্ট হয়।[28]প্রাগুক্ত, পৃ ৪৫৫, অধ্যায় ১৭৭
গরুড়পুরাণে আরো অনেক চিকিৎসায় বিভিন্ন ঔষধির সাথে গোমূত্র যোগ করে/এর দ্বারা সিদ্ধ করে/এর দ্বারা ধুয়ে ব্যবহারের কথা এসেছে। এর আদৌ বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে কিনা আমার জানা নেই। সব কাজ করলো ঔষধি গাছপালা, আর ভক্তরা ক্রেডিট দিচ্ছে গোমূত্রকে।
গোমূত্র-গোবর খাওয়ার ভয়াবহতা নিয়ে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করবো।
গোমূত্র ব্যবহারের উৎস – জেন্দ আবেস্তা
গোমূত্র ব্যবহার করার রীতিনীতি মূলত পারস্য থেকে আগত আর্যরাই নিয়ে এসেছিলো, যাদের পূর্বের ধর্ম ছিলো জরাথ্রুস্ট। জরাথ্রুস্টদের কিতাবেও গোমূত্র ব্যবহারের প্রমাণ দেখা যায়,[29]The Zend Abesta, Vendadid, Fargard 7, Section 12 (76-77), lxxxvi, pg 92, Max Muller Ed. https://archive.org/details/ZendAvesta/page/n92/mode/1up
তবে এটা বলা যায়, আর্যরা এই গোমূত্রকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
Footnotes
⇧1 | শ্রীমদ্ভাগবত ৮.৮.১১ (অনুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী), শ্রীল অভয়চরনাবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ বিরচিত, ভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট |
---|---|
⇧2 | পুরোহিত-দর্পণ, সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য সংকলিত, সংস্করণ ২৫, খণ্ড ২, দোলযাত্রা অংশ, পৃ ২০৪ |
⇧3 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, অধ্যায় ১২৩, পৃ ৩৩৪ |
⇧4 | মহাভারত ১৩.৭৯, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ |
⇧5 | করীষ অর্থ শুকনো গোবর/ঘুঁটে |
⇧6 | মহাভারত, ১৩:৭৮, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ |
⇧7 | বিষ্ণুসংহিতা, অধ্যায় ৪৯ |
⇧8 | ধর্মানুষ্ঠানম্, পৃ ৫৭৮ |
⇧9 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ৫০, পৃ ১১৭ |
⇧10 | মহাভারত ১৩:৮১, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ |
⇧11 | পরাশরসংহিতা, ১১:২৮-৩৪ (ঊনবিংশতি সংহিতা, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন). |
⇧12 | পুরোহিত-দর্পণ, সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য সংকলিত, সংস্করণ ২৫, খণ্ড ২, বিধানসপ্তমী ব্রত অংশ, পৃ ২৬৬ |
⇧13 | পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ১৭, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশণ, পৃ ১৯০ |
⇧14 | মনুসংহিতা ১১.৯১-৯২, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি, বসুমতি শাস্ত্র প্রচার |
⇧15 | পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ৩২, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশন, পৃ ১৯৯ |
⇧16 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ৫২, পৃ ১২৫ |
⇧17 | প্রাগুক্ত, পৃ ২৯০ |
⇧18 | পুরাণসংগ্রহ-২, কূর্মপুরাণ, উপরিভাগ, অধ্যায় ৩৩, অনুবাদঃ দেবার্চনা সরকার, প্রকাশঃ নবপত্র প্রকাশন, পৃ ২০২-২০৩ |
⇧19 | বিষ্ণুসংহিতা, অধ্যায় ৪৮ |
⇧20 | মনুসংহিতা ১১.২১৩, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি, বসুমতি শাস্ত্র প্রচার |
⇧21 | অত্রিসংহিতা ১১৪-১৩০, ঊনবিংশতি সংহিতা পৃ ৮, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন |
⇧22 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১০৫, পৃ ২৯২ |
⇧23 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১৭০, পৃ ৪৩৯ |
⇧24 | অষ্টাদশপুরাণম্, খণ্ড ১, গরুড়পুরাণ, পূর্বখণ্ড, অধ্যায় ১৭০, পৃ ৪৪০ |
⇧25 | প্রাগুক্ত, পৃ ৪৪৩, অধ্যায় ১৭১ |
⇧26 | প্রাগুক্ত, পৃ ৪৪৪ |
⇧27 | প্রাগুক্ত |
⇧28 | প্রাগুক্ত, পৃ ৪৫৫, অধ্যায় ১৭৭ |
⇧29 | The Zend Abesta, Vendadid, Fargard 7, Section 12 (76-77), lxxxvi, pg 92, Max Muller Ed. https://archive.org/details/ZendAvesta/page/n92/mode/1up |