আক্রমণাত্মক জিহাদ ও অমুসলিমদের জিনার শাস্তি
১. আপনি যেটার কথা বলছেন তা হল আক্রমনাত্মক জিহাদ, এটা ইসলামে বৈধ। খুব রিসেন্ট টোইমের উদাহরণ দিয়ে বুঝালে বলা যায় হামাস যেটাইপের আক্রমন ইজরাইলে করেছে সেই জাতীয় যুদ্ধ এই জিহাদেরই অন্তুর্ভূক্ত বলা যায়।
আর মোহাম্মদ বিন কাসিমের সিন্দু জয় জিহাদ ছিল কিনা, সেটা জিহাদের অন্তভূর্ক্ত কিনা সেটা ওলামাগণ ভালো বলতে পারবেন। আমার ইতিহাস বিষয়ে তেমন জ্ঞান নেই তাই এই বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। কিন্তু উনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে অনৈসলামিক কাজ করার কিছু অভিযোগ রয়েছে যা অনেকের মতে ১৮ শতাব্দির পরে অমুসলিমদের বানানো মিথ্যাচার, সত্য মিথ্যা আল্লাহই ভালো জানেন।
২. যদি কেউ প্রমান করতে পারে যে তার ধর্মগ্রন্থে জিনা সম্পূর্ণ বৈধ এবং এর কোন প্রকারের শাস্তির কথা উল্লেখ নেই তাহলে হদ কায়েম করা হবে না তার উপর, কিন্তু শাসক চাইলে অন্য কোন শাস্তি দেওয়ার অধিকার রাখেন। বাস্তবে ধর্মগ্রন্থ রয়েছে এমন কোন ধর্মে জিনা বৈধ নয়, এবং সব ধর্মেই এর শাস্তির কথা উল্লেখ রয়েছে। ইহুদি ধর্মে যে এর শাস্তি রজম তার প্রমানও হাদিসে পাওয়া যায়, যখন এক ইহুদি জিনা করে ধরা পরার পর দাবি করেছিল তার ধর্মে এটার শাস্তি নেই এবং তার কথার সত্যতা জাচাই করতে যেয়ে এই তথ্য উঠে আসে। আর যারা অধার্মিক তারা দেশের আইন মেনে চলবে, যেমনটা তারা বর্তমান সময়ে সেকুলার আইন মানতে বাধ্য এবং এটা নিয়ে কোন অভিযোগও তুলতে পারে না।
জ্বি, আমি জানতে চেয়েছি এটা কোন কোন ক্ষেত্রে জায়েজ? নাকি সবক্ষেত্রেই জায়েজ? কি কি কারণে করা যাবে? যদি যেকোনো কারণেই করা যায়, তবে কেন করা যাবে?
স্পষ্ট করে লিখতে পারিনি। কিন্তু একটু বুঝিয়ে দিন।
Please login or Register to submit your answer