সীরাতে ইবনে হিশাম (ইসলামিক সেন্টার)

⌘K
  1. Home
  2. Docs
  3. সীরাতে ইবনে হিশাম (ইসলামি...
  4. ইসমাঈল আলাইহিস্ সালামের অধস্তন পুরুষদের বংশক্রম

ইসমাঈল আলাইহিস্ সালামের অধস্তন পুরুষদের বংশক্রম

ইসমাঈল আলাইহিস সালামের ঔরসে ১২ জন পুরুষ সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরা হলেন: নাবেত, কাইযার, আযরাল, মীশ, মাসমা’, মাশী, দাম, আযর, তীম, ইয়াতুর, নাবাশ ও কাইয়ুম।

নাবেতের ঔরসে ইয়াসজুব, ইয়াসজুবের ঐরসে ইয়া’রুব, ইয়া’রুবের ঔরসে উদ এবং উদের ঔরসে আদনান জন্মগ্রহণ করেন।

আনদানের পর থেকে ইসমাঈলের বংশধরগণ গোত্রে গোত্রে বিভক্ত হয়ে পড়ে। আদনানের দু’টি পুত্রসন্তান ছিল : মাআদ ও আক।

আক ইবনে আদনান চলে যান ইয়ামানে এবং সেখানেই তাঁর বংশধররা স্থায়ী বসতি স্থাপন করেন। আক সেখানকার বনু আশয়ার গোত্রে বিয়ে করেন এবং তাদের সাথেই বসবাস করতে থাকেন, ফলে তাদের দেশ ও ভাষা উভয়ই এক হয়ে যায়। বনু আশয়ার গোত্রের ঊর্ধতন পুরুষরা হলো : আশয়ার, তদীয় পিতা নাবাত, তদীয় পিতা উদ, তদীয় পিতা হামাইসা, তদীয় পিতা আমর, তদীয় পিতা উরাইব, তদীয় পিতা ইয়াশজুব, তদীয় পিতা যায়েদ, তদীয় পিতা কাহলান, তদীয় পিতা ইয়াশযুব, তদীয় পিতা ইয়ারুব ও তদীয় পিতা কাহতান।

আদনানের অপর পুত্র মাআদ ইবনে আদনানের চারটি সন্তান জন্মে : নিযার, কুদাআ, কানাস ও ইয়াদ। কুদাইর বংশধর হিমইয়ার ইবনে সাবা পর্যন্ত বেঁচে থাকার সৌভাগ্য অর্জন করে। কিন্তু মাআদ সংক্রান্ত বংশধর বিশেষজ্ঞের মতে, কানাস বিন মাআদের বাদবাকী বংশধর নিশ্চিহ্ন হযে যায়। তবে হিরার বাদশাহ নুমান ইবনে মুনযির তাদেরই বংশধর।

    How can we help?