হিন্দুধর্ম মতে মানুষ সৃষ্টির ইতিহাস
হিন্দুদের মানব সৃষ্টির ইতিহাসের অনেকটাই যে ইসলামী সৃষ্টিতত্ত্ব দ্বারা ইনফ্লুয়েন্সড সেটা বর্তমান হিন্দুরা স্বীকার করতে চায় না। তাই আজকে আমরা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী দেখবো তাদের গ্রন্থের মতে মানুষ সৃষ্টির ইতিহাস।
মানুষ সৃষ্টির উপাদান
(পরমেশ্বর এর অংশ বিশেষ) প্রজাপতি দেবতা পঞ্চপ্রাণের বাক্য দ্বারা পঞ্চভূত সৃষ্টি করেছেন…[1]শুক্ল যর্জুবেদ ১৪/২৭,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
পঞ্চভূত হলো-মাটি,পানি,বায়ু,আগুন,ও আকাশ। মানুষের দেহ আগুনের পোড়ানো মাটি,পানি দিয়ে তৈরি,বায়ু দ্বারা শ্বাস নেয় এবং আকাশ কারণে সুরক্ষিত হয়ে সৌরজগতের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বেচে থাকে।
মানুষ সৃষ্টির বিবরন
শুরুতে একজন পুরুষ মানুষ সৃষ্টি:-
ঈশ্বর সৃষ্টিকালে চুল, হাড়, স্নায়ু, মাংস, মজ্জা একত্র করে হাত, পা সমূহ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিয়ে শরীর নির্মাণ করে নিজে সেই একটি শরীরে প্রবেশ করলেন। সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর কোন উপাদান থেকে চুল সংগ্রহ করলেন? এরূপভাবে স্নায়ু, হাড়, অঙ্গ, সন্ধিস্থল, মজ্জা, মাংস প্রভৃতি ঈশ্বর ছাড়া আর কে একত্রে সংগ্রহ করেছেন? একই ঈশ্বরের কর্তৃত্ব ও কর্মত্ব দৃষ্ট হয়।[2]অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৫/মন্ত্র-১,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
ঈশ্বর মহাবিশ্ব সৃষ্টি করলেন এবং তার উপর অবস্থান করলেন প্রভু। তিনি আগে থেকে বিদ্যমান। বিশ্বের থেকে তিনি আলাদা হলেন এবং পরে পৃথিবী ও মানবদেহ সৃষ্টি করলেন[3]সামবেদ,পূর্বাচিকা, অরন্যপর্ব ৪/৭,অনুবাদক-গ্রিফিথ,ইংরেজি থেকে নেওয়া বাংলা অনুবাদ
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য
কে তোমাকে মুক্ত করেছেন? তিনি(পরমেশ্বর) তোমাকে যুক্ত করেছেন? কি জন্য তোমাকে নিয়োগ দিয়েছেন? তারঁ কার্যসাধনের জন্য তোমাকে মনুষ্যরূপে ভগবান সৃষ্টি করেছেন। তোমাদের দুজন(মনু এবং স্ত্রী) কে সৎকর্ম সাধন ও সদ্ভাব প্রাপ্তির জন্য যুক্ত করেছেন[4]শুক্ল যর্জুবেদ ১/৫
মানুষের গুণাবলি
নিদ্রা, অলসতা, পাপদেবতা দূর্গতি, ব্রহ্মহত্যাদি পাপ দেবতা, সেই পুরুষের শরীরে প্রবেশ করেছিল। সেরূপ জরা, চিত্ত, ও চক্ষুরাদি, স্থলন, পরিতত্ব অভিমানী দেবগন সেই শরীরে প্রবেশ করেছিল। চৌর্যবৃত্তি, সুরাপানাদি, দুষ্কর্ম ও তজ্জনিত পাপ, সত্য, যজ্ঞ, প্রভূত যশ, বল, ক্ষত্রিয় তেজ, ওজ এগুলো সেই পুরুষের শরীলে প্রবেশ করেছিল।[5]অর্থববেদ কান্ড-১১ /অনুবাক-৪/সূক্ত-৫ /মন্ত্র-৮-১০,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
এছাড়া আরো বলা যায়,
- মানুষ মাংসাহারী হবে[6]ঋগ্বেদ ১০/৮৭/২-৫,৬-৭
- মানুষ মরণশীল[7]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/২/৫
- মানুষ মারা গেলে আত্না পরমাত্না কাছে মিলিত হয় বা ফিরে আসে[8]কৃষ্ণযর্জুবেদ ১/১/১০
মানবজাতি পরম কর্তব্য-ঈশ্বরের সেবা করা
আমাদের (মানবজাতি) কাছ থেকে বিদ্বেষ ও জন্ম -মৃত্য চলে যাক,আমরা পরমাত্নার সেবা করব।[9]শুক্ল যর্জুবেদ ৩৮/২০,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
ঈশ্বরের সৃষ্টি প্রথম পুরুষ মানুষটির পরিচয়
ঈশ্বরের সৃষ্টি প্রথম পুরুষ মানুষটির নাম হলো স্বায়ম্ভু মনু। তাকে প্রজাতি রূপ(আকারে তৈরি) (অর্থাৎ প্রজাপতি নামটি পরমেশ্বর নাম এবং বৈদিক পরমেশ্বর অংশবিশেষ দেবতা)। প্রজাপতি সৃষ্ট দৈব সকল জন্যই তার প্রজাপতি প্রজাস্বরূপ…[10]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/৪/৩,অনুবাদক-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
যাকে আরবিতে বলা হয় আদম, ইংরেজি Man। পবিত্র বেদে বলা হয়েছে-
ইন্দ্র দেব মনুর জন্য পৃথিবী ও জল (পানি) সৃষ্টি করছেন। তিনি(মনু) যেন যজমানের উচ্চ অভিলাষ পূরণ করেন[11]ঋগ্বেদ ২/২০/৭
মনুকে সবার পিতা হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছেঃ
হে দেবগণ! পিতা মনুর আগত পথ থেকে ভ্রষ্ট করো না…[12]ঋগ্বেদ ৮/৩০/৩
মনুর বংশ পরিচয়
মনুর প্রথম স্ত্রীর বিবরন কেবল পুরাণ ও মহাভারতে পাওয়া যায়। বেদে মনুর বংশ বলা-মনুর বহু পুত্র ছিল। তার মধ্যে কনিষ্ঠ নাভানেদিষ্ঠ বেদ অধ্যায়ন করতে গিয়ে ছিল।তখন মনু তার জ্যেষ্ঠ পুত্রদের মধ্যে নিজের সমস্ত ধন ভাগ করে দিল। নাভা ফিরে এসে তার ভাগ চাইলে মনু বলেন-“তোমাকে ভাগহীন করেনি।এ যে অঙ্গিরা মহর্ষিগণ স্বর্গ কামনায় যাগ করছে,তাতে নাভানেদিষ্ঠ নামক শাস্ত্রাদি তারা জানে না জন্য স্বর্গ যেতে পারবে না।তুমি তাদের যজ্ঞে গিয়ে শাস্ত্রাদি প্রতিপাদক ব্রাহ্মাণ পাঠ করো।তা হলে স্বর্গে যাবার সময় তারা তোমাকে যজ্ঞের অবশিষ্ট পশু দিয়ে যাবে।এ হচ্ছে তোমার ভাগপ্রাপ্তির উপায়।”
নাভানেদিষ্ঠ পিতার কথায় গিয়ে শাস্ত্রাদি মন্ত্র পাঠ করলো,তারা স্বর্গে যাবার সময় তাকে যজ্ঞের অবশিষ্ট সকল পশু দিয়ে যান।যখন সে পশুগুলো নিয়ে নাভা গৃহে ফিরছে,এমন রুদ্র দেব এদের বাধা দিয়ে বলল-এভাগ আমার। তুমি আমার বিনা অনুমতিতে নিচ্ছো কেনো?তাতে নাভানেদিষ্ঠ বলল-অঙ্গিরা ঋষিগন এগুলো তোমাকে দিয়ে যায়নি। এতে তোমার কোনো অধিকার নাই। কারণ যজ্ঞভূতিতে যজ্ঞ সমাপ্তির পর যা অবশিষ্ট থাকে,সে সমস্ত আমার। সে জন্য আমার অনুজ্ঞা ছাড়া কেউ যজ্ঞভূমিতে প্রবেশ করতে পারেনা। তোমার যদি পশুর দরকার,তাহলে আমাকে যজ্ঞে ভাগ দাও তাতে তোমার পশু বিনাশ করবো না। তখন নাভানেদিষ্ঠ সে রুদ্রের উদ্দেশ্যে মন্থি সংস্রাব যাগ করেছিল। তাতে রুদ্র তুষ্ট হয়ে তাকে সমস্ত পশু দিয়ে দেন।এ জেনে যে মন্থি সংস্রাব যাগ করে,রুদ্র তার পশু বিনাশ করে না…[13]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/১/৯,অনুবাদক-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী
নোটঃ এখানে অঙ্গিরা ঋষি বলতে-অগ্নি এবং তার সহচর[14]ঋগ্বেদ ১/৩১/১…অগ্নি মনুকে স্বর্গের কথা বলেছিলেন…[15]ঋগ্বেদ ১/৩১/৪
মানবসমাজে প্রথম যজ্ঞের প্রর্বতক
মানুষের শ্রী হলো স্বর্গ
- মানুষের শ্রী হলো স্বর্গ।[18]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৭/৪/৪
- মনুষ্যরা লোকেরা কর্ম করে দেবলোকে চলে যায়[19]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৭/৫/৬
- স্বর্গলোক ভোগ কর্মফল দিয়ে[20]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৭/৭
- মৃতব্যক্তিকে স্বর্গে যেতে হলে চিতায় পুড়তে হবে[21]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৬/৮
- পূর্ণ কর্মে দ্বারা স্বর্গস্থান, পাপের ফল নরক এবং পাপ-পূন্য মিশ্রণে ভূলোকে দুঃখকষ্ট [22]অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৬/মন্ত্র-১২,অনুবাদ-শ্রী বিজন বিহারী গোস্বামী
- মানুষকে মন থেকে স্বর্গকে চাইতে হবে ঈশ্বরের কাছে।[23]কৃষ্ণযর্জুবেদ ১/৪/৪৩
পৌরানিকভাবে মনুর পরিচয়
বেদ অনুসারে হিন্দুদের পুরাণ মানতে হবেঃ
ঋক, সাম, ছন্দ ও যজুর মন্ত্রগুলো পুরাণ আখ্যানের সাথে সে ব্রহ্ম থেকে জাত হয়েছে।[24]অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৩/মন্ত্র-৩,অনুবাদ শ্রী বিজন বিহারী গোস্বামী
ভগবতপুরাণ
মহাপুরাণ হলো ভগবত পুরাণ।সেখানে বলা-ব্রহ্মা ঝাকনান্মী একটি মনোহারিণী কন্যা উৎপন্ন হইয়া ছিল। ব্রহ্মা কামোন্মত্ত হইয়া সেই কন্যায় অভিলাষ করিলে তাহারা মরীচ্যাদি পুত্রগণ তাহাকে প্রবোধ বাক্য দ্বারা সান্তনা প্রদান করিলে ব্রহ্মা লজ্জিত হইয়া দেহ ত্যাগ করিলেন।……..ব্রহ্মা পূর্বের কামাসক্ত তনু(কন্যা) পরিত্যাগ করিয়া শব্দ ব্রহ্মময় নিত্যস্বরূপ গ্রহন করিলেন। সৃষ্টিবৃদ্ধ্যর্থ চিন্তা করিলে ব্রহ্মা মূর্ত্তি দুই অংশ বিভক্ত হইলো-তাহাতে মিথুন অর্থাৎ স্ত্রী-পুরুষ হইলো। স্বায়ম্ভু মনুই পুরুষ এবং তাহার স্ত্রী শতরূপা। উভয়ের সংযোগে প্রিয়ব্রত ও উত্তানপাদ দুই পুত্র এবং আকৃতি দেহবতি ও প্রসূতি এই কন্যাত্রয় উৎপন্ন হইলো। মনু,আকৃতিকে রুচি ঋষিকে, দেহবতিকে কর্দ্দম ঋষিকে এবং প্রসূতিকে দক্ষ প্রজাপতিকে প্রদান করেন। দক্ষের সন্তানেই জগৎ পরিপূর্ণ হইলো।[25]ভগবত পুরাণ ৩/১২/১, অনুবাদকঃ-প্রভুপাদ শ্রীমভক্তি সিদ্ধান্ত স্বরস্বতী গোস্বামি ঠক্কুরেণ বিরচিতেন,সম্পাদনায়-ত্রিদন্ডিস্বামি শ্রীমভক্তি বল্লভতীর্থ … See Full Note
ভবিষ্যপুরাণ
সূতজি বললেন-কলি ভক্তির প্রতি ভালবেসে ভগবান শ্রী হরি প্রজট হয়ে তাকে বললেন-দেখ তোমার ভালোর জন্য যুগোত্তম বহুরূপ ধারন পূর্বক তোমার ইচ্ছাপূর্ণ করব।আদম নামক পুরুষ এবং হব্যবতী(হাওয়া) নামক পত্নী রূপে জন্মগ্রহন করব। বিষ্ণুর কর্দম থেকে স্লেচ্ছ্যের বংশ প্রবধর্নকারী উৎপন্ন হয়েছিল। ভগবান শ্রী হরি সেখান থেকে অন্তধার্ন করেন এবং কলি আনন্দিত হন[26]ভবিষ্যপুরাণ প্রতিসর্গ পর্ব,স্লেচ্ছ যজ্ঞ বৃত্তান্ত তথা কলিকৃত বিষ্ণুর স্ততি বর্ণন,শ্লোক-১৬-১৯,পৃঃ২৮১,অক্ষয় তৃতীয়া ১৪২০(ইং ২০১৩),নবভারত … See Full Note
মানুষের প্রতি ঈশ্বরের নির্দেশনা
- কে তোমাকে মুক্ত করে?প্রসিদ্ধ পরমমেশ্বর তোমাকে মুক্ত করেছেন।কিসের জন্য তোমাকে মুক্ত করেন?প্রসিদ্ধ ধর্মভাব পোষনের জন্য তোমাকে মুক্ত করেছেন[27]শুক্ল যর্জুবেদ ২/২২
- দেবতারা ও মানুষেরা যার শরনাগত হয়।তার বিষয়ে আমিই উপদেশ দেই।যাকে ইচ্ছা আমি বলবান অথবা স্তোতা(ভক্ত) অথবা ঋষি(পথপ্রদর্শক) অথবা বুদ্ধিমান করি[28]ঋগ্বেদ ১০/১২৫/৫
- যে মূর্খ কালো জাদু চর্চা করে, সে মূর্খ তার কাজের দ্বারা বিনষ্ট হয়[29]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৬/৩
- প্রলয়কালে যখন সমস্ত কিছু সে পরমাত্নায় সাথে মিলিত হবে,তখন পার্থক্য করা যায় না বলে “কে ঈশ্বর,কি বা সৃষ্ট ভুবন”-এ প্রশ্ন উঠতে অর্থাৎ শ্রুতিতে অনভিজ্ঞ যারা,তারা জানে না[30]কৃষ্ণযর্জুবেদ ৪/৬/২
- যে বিদ্বান বন্ধুকে ত্যাগ করে তার কথায় ফল নাই[31]ঋগ্বেদ ১০/৭১/৬
- যে সকল ব্যক্তি যারা ইহকাল বা পরকাল কিছুই পর্যালোচনা করেনা,যারা স্তুতি প্রয়োগ বা সোমযোগ কিছুই করেনা তারা পাপযুক্ত অর্থাৎ দোষাশ্রিত ভাষা(বিজাতীয় ভাষা;যেমন:-বাংলা, ইংরেজি,আরবি) শিক্ষা করে নির্বোধ ব্যক্তির ন্যায় কেবল লাঙ্গল চালনা করবার উপযুক্ত হয় অথবা তন্তুুবায়ের কার্য করবার উপযুক্ত হয়[32]ঋগ্বেদ ১০/৭১/৯-১০
- বেদের কথা পৃথিবীর মানুষদেরকে নির্দেশ দেয়,তাদের প্রতিটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে।[33]সামবেদ,পূর্বাচিকা, অরন্যপর্ব ৩/৫,অনুবাদক-গ্রিফিথ
হিন্দু স্কলারদের বক্তব্য
আর্যসমাজী দামোদর বলেছেন,
সৃষ্টির শুরুতে শুধুমাত্র একজন পুরুষ এবং একজন নারী সৃষ্টি করেছিলো।[34]ঋগ্বেদ ১.৩১.১১, দামোদর ভাষ্য
Footnotes
⇧1 | শুক্ল যর্জুবেদ ১৪/২৭,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
---|---|
⇧2 | অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৫/মন্ত্র-১,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
⇧3 | সামবেদ,পূর্বাচিকা, অরন্যপর্ব ৪/৭,অনুবাদক-গ্রিফিথ,ইংরেজি থেকে নেওয়া বাংলা অনুবাদ |
⇧4 | শুক্ল যর্জুবেদ ১/৫ |
⇧5 | অর্থববেদ কান্ড-১১ /অনুবাক-৪/সূক্ত-৫ /মন্ত্র-৮-১০,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
⇧6 | ঋগ্বেদ ১০/৮৭/২-৫,৬-৭ |
⇧7 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/২/৫ |
⇧8 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ১/১/১০ |
⇧9 | শুক্ল যর্জুবেদ ৩৮/২০,অনুবাদ-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
⇧10 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/৪/৩,অনুবাদক-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
⇧11 | ঋগ্বেদ ২/২০/৭ |
⇧12 | ঋগ্বেদ ৮/৩০/৩ |
⇧13 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/১/৯,অনুবাদক-শ্রী বিজনবিহারী গোস্বামী |
⇧14 | ঋগ্বেদ ১/৩১/১ |
⇧15 | ঋগ্বেদ ১/৩১/৪ |
⇧16 | ঋগ্বেদ ১/১২৮/১,অনুবাদক-গ্রিফিথ |
⇧17 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৩/৩/২ |
⇧18 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৭/৪/৪ |
⇧19 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৭/৫/৬ |
⇧20 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৭/৭ |
⇧21 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৬/৮ |
⇧22 | অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৬/মন্ত্র-১২,অনুবাদ-শ্রী বিজন বিহারী গোস্বামী |
⇧23 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ১/৪/৪৩ |
⇧24 | অর্থববেদ কান্ড-১১/অনুবাক-৪/সূক্ত-৩/মন্ত্র-৩,অনুবাদ শ্রী বিজন বিহারী গোস্বামী |
⇧25 | ভগবত পুরাণ ৩/১২/১, অনুবাদকঃ-প্রভুপাদ শ্রীমভক্তি সিদ্ধান্ত স্বরস্বতী গোস্বামি ঠক্কুরেণ বিরচিতেন,সম্পাদনায়-ত্রিদন্ডিস্বামি শ্রীমভক্তি বল্লভতীর্থ মহারাজেন,কলিকাতাস্থ “শ্রী চৈতন্য বাণী”-ইত্যাখ্যা মুদ্রাযন্ত্রে, প্রথম সংস্করণ, ৫০৮ শ্রী গৌরাব্দে,৪/২/১৯৯৫ খৃষ্টাব্দে |
⇧26 | ভবিষ্যপুরাণ প্রতিসর্গ পর্ব,স্লেচ্ছ যজ্ঞ বৃত্তান্ত তথা কলিকৃত বিষ্ণুর স্ততি বর্ণন,শ্লোক-১৬-১৯,পৃঃ২৮১,অক্ষয় তৃতীয়া ১৪২০(ইং ২০১৩),নবভারত পার্বলিশাস,অনুবাদকঃ-শ্রীমৎ স্বামি পরমাত্নানন্দনাথ ভৈরব(গিরি) |
⇧27 | শুক্ল যর্জুবেদ ২/২২ |
⇧28 | ঋগ্বেদ ১০/১২৫/৫ |
⇧29 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৫/৬/৩ |
⇧30 | কৃষ্ণযর্জুবেদ ৪/৬/২ |
⇧31 | ঋগ্বেদ ১০/৭১/৬ |
⇧32 | ঋগ্বেদ ১০/৭১/৯-১০ |
⇧33 | সামবেদ,পূর্বাচিকা, অরন্যপর্ব ৩/৫,অনুবাদক-গ্রিফিথ |
⇧34 | ঋগ্বেদ ১.৩১.১১, দামোদর ভাষ্য |