হিন্দুধর্ম

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ – ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

কুইজঃ বলুন তো কোন কোন ক্ষেত্রে হিন্দুধর্মে মিথ্যাচার বৈধ?

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহর বৈধতা দেওয়া হয়েছে ৫টি ক্ষেত্রে! আপনি ৫টি ক্ষেত্রে মিথ্যাচার করতে পারবেন, বিশেষত নারী ভোগের ক্ষেত্রে।

তাকিয়াহ কী?

তাকিয়াহ হলো অন্তরে এক কথা রেখে মুখে অন্য কথা প্রকাশ করা। যা এক প্রকার মিথ্যাই বলা চলে। তাকিয়া নিয়ে বিস্তারিত জানতে নিম্নোক্ত লিংকের পোস্টটি পড়ুনঃ

হিন্দুধর্মে ৫ ক্ষেত্রে (কিংবা অতিরিক্ত) মিথ্যাচার বৈধ

ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে আছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

…রমণীজনসমীপে, ক্রীড়াস্থলে, প্রাণ-সঙ্কট ব্যাপারে, গোর নিমিত্ত, ব্রাহ্মণের নিমিত্ত, মিথ্যাবাক্য নিন্দনীয় নহে; অতএব তোমার স্বীকারোক্তির সার্থকতা না হইলেও তোমার নরকের ভয় নাই।[1]ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ, কৃষ্ণজন্মখণ্ড, অধ্যায় ৯৮, শ্লোক ৩৮-৪০, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, প্রকাশঃ নবভারত পাবলিশার্স

মৎস্যপুরাণে উল্লেখ আছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

এখানে যা দেখলাম,

শর্মিষ্ঠা বলিলেন, হে রাজন! এ বিষয়ে মিথ্যা ব্যবহার করিলেও দোষাবহ হয় না। পণ্ডিতগণ বলেন,- নর্ম্মভাষণে, স্ত্রীবিষয়ে, বিবাহকালে, প্রাণাত্যয়ে ও সর্ব্বসান্ত সময় অনৃত ব্যবহার পাপজনক নহে।[2]মৎস্যপুরাণ, অধ্যায় ৩১, শ্লোক ১৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন

এখানে রাজা যযাতি তার বউ দেবযানীর দাসী শর্মিষ্ঠার সাথে পরকীয়া করলো (যদিও তাকে নিষেধ করা হয়েছিলো), এবং এক্ষেত্রে মিথ্যাচার হিন্দুধর্মে দোষের নয়।

মনুসংহিতার মতো শ্লোক এই মৎস্যপুরাণেও উল্লেখিত হলোঃ

ভার্য্যা, দাস ও সুত – এই তিনজন ধনহীন,…[3]মৎস্যপুরাণ ৩১/২২

এই ঘটনা মহাভারতেও আছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

শর্মিষ্ঠা কহিলেন,- হে মহারাজ! পরিহাসপ্রসঙ্গে, স্ত্রীর মনোরঞ্জনের নিমিত্তে, বিবাহকালে, প্রাণসঙ্কটে ও সর্ব্বস্বনাশকালে মিথ্যা ব্যবহার কদাচ পাপাবহ নহে[4]মহাভারত, আদিপর্ব, অধ্যায় ৮২, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ

বসিষ্ঠসংহিতায় এসেছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

বিবাহ সময়, রতিকার্য্য, প্রাণনাশ-সম্ভাবনা, সর্ব্বস্বচৌর্য্য এবং ব্রাহ্মণার্থ – এই পঞ্চবিষয়ে মিথ্যা কথা বলা পাপজনক নহে।[5]বসিষ্ঠসংহিতা, অধ্যায় ১৬, শ্লোক ৩৫; ঊনবিংশতি সংহিতা, সংস্করণ-২, পৃ ৫১৯, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন

গৌতমসংহিতায় এসেছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

বিবাহ-যোজন এবং স্ত্রী পুরুষের সংযোগে মিথ্যা বলায় দোষ নাই, ইহা কেহ কেহ বলিয়াছেন;…[6]গৌতমসংহিতা, অধ্যায় ২৩, শ্লোক ২৯; ঊনবিংশতি সংহিতা, সংস্করণ-২, পৃ ৪৭৫, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন

মনুসংহিতায় এসেছে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

তুমি আমার পরমপ্রেয়সী, অন্যকে আমি প্রার্থনা করি নাই – এইরূপে সুরত লাভার্থ কামিনী বিষয়ে মিথ্যা শপথ করিলে পাতক হয় না; আমি অন্যত্র বিবাহ করিব না – এবিষয়ে, গরুর ঘাসাদ্যাহরণ বিষয়ে এবং হোমার্থ কাষ্ঠাদ্যাহরণ বিষয়ে মিথ্যা শপথে কোনো পাতক নাই।[7]মনুসংহিতা ৮/১১২, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি

শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণে আছে,[8]শ্রীমদ্ভাগবত ৮/১৯/৪৩, গীতা প্রেস

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

অর্থাৎ,

  • নারীকে বশীভূত করার সময় মিথ্যা বলতে পারবেন। ভারতে যেমন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমিকার সাথে খাটে শোয়, সেটা সম্পূর্ণ ধর্মভিত্তিক।
  • বিয়ের সময় পাত্র/পাত্রীর নামে মিথ্যা গুণ বর্ণনা করা ধর্মভিত্তিক। সে কারণেই দেখা যাচ্ছে হিন্দু মেয়েরা এখন মুসলিম ছেলেদের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে, আর ওদিকে মেয়ে না পাওয়া হিন্দু ছেলেরা ‘লাভ জিহাদ’ বলে এক আজগুবী টার্ম বের করে চিৎকার করছে!
  • জীবিকার ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা, স্বর্ণে খাদ মেশানো, ভেজাল মেশানো এগুলোও হিন্দুধর্ম সমর্থিত। তাই তাদের সাথে লেনদেনের সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।

প্রতারণা বা মায়ার সাহায্যে শত্রুহত্যা

ঋগ্বেদে এসেছে হিন্দুদের ভগবান ইন্দ্র মায়া (প্রতারণা)-র সাহায্যে এক অসুরকে বধ করে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

হে ইন্দ্র! তুমি মায়াবী শুষ্ণ (নামক অসুরকে) মায়াদ্বারা বধ করিয়াছিলে; মেধাবিগণ তোমার (মহিমা) জানে, তাহাদিগের অন্ন বর্দ্ধন কর।[9]ঋগ্বেদ ১/১১/৭, অনুবাদঃ রমেশচন্দ্র দত্ত

এই মন্ত্রের ব্যাখ্যায় আর্যসমাজের প্রতিষ্ঠাতা দয়ানন্দ স্বরস্বতী লিখেছে,

बुद्धिमान् मनुष्यों को ईश्वर आज्ञा देता है कि-साम, दाम, दण्ड और भेद की युक्ति से दुष्ट और शत्रुजनों की निवृत्ति करके विद्या और चक्रवर्त्ति राज्य की यथावत् उन्नति करनी चाहिये।[10]ঋগ্বেদ ১/১১/৭, ऋग्वेद भाष्य (स्वामी दयानन्द सरस्वती के संस्कृत भाष्य के आधार पर) – हिन्दी – स्वामी दयानन्द सरस्वती

অর্থঃ বুদ্ধিমান মানুষদেরকে ঈশ্বর নির্দেশ দেন সাম (প্ররোচনা), দাম (ঘুষ), দণ্ড (শাস্তি) এবং ভেদ দ্বারা অশুভ ও শত্রুদের উৎখাত করে, শিক্ষা ও চক্রবর্তী রাজ্যের উন্নতি করতে হবে।

কৃষ্ণ হচ্ছেন শ্রেষ্ঠ প্রতারক

ভগবদগীতায় এর উল্লেখ আছে,[11]শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ, ১০/৩৬, প্রভুপাদের টীকা সম্বলিত, বঙ্গাদুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

প্রভুপাদ ব্যাখ্যার মাধ্যমে বুঝিয়েছেন যে কৃষ্ণ হচ্ছেন শ্রেষ্ঠ প্রতারক।

ধর্মপ্রচারের স্বার্থে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বৈধ

ধর্মপ্রচারের স্বার্থে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া সমর্থণ করতেন এবং প্রচার করতেন দয়ানন্দ স্বরস্বতীঃ

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

এক্ষণে বিচার্য্য এই যে, যদি জীব ও ব্রহ্মের একতা এবং জগৎ মিথ্যা, ইহাই শঙ্করাচার্য্যের মত হয়, তবে তাহা যুক্তিসঙ্গত নহে, কিন্তু যদি তিনি জৈনমত খণ্ডনার্থ উক্ত মত স্বীকার করিয়া থাকেন, তবে অপেক্ষাকৃত ভাল।[12]সত্যার্থ প্রকাশ by দয়ানন্দ স্বরস্বতী, পঞ্চম সংস্করণ, পৃ ৩১৪, একাদশ সমুল্লাস, প্রিন্ট ১৩৫৩ বঙ্গাব্দ, বঙ্গ-আসাম আর্যপ্রতিনিধি সভা, ২৪/২ নং কর্ণওয়ালিস … See Full Note

অন্যধর্ম খণ্ডন করার জন্য মিথ্যার আশ্রয় নিতে মানা নেই হিন্দুদের তাহলে! যেটা করে আসছে যুগ যুগ ধরে।

ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা প্রভুপাদও একই সুর তুলেছেন। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের টীকায় তিনি লিখেন,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর মতে, শ্রীপাদ শঙ্করাচার্য কোন এক বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য মায়াবাদ দর্শন প্রচার করেছিলেন। আত্মার অস্তিত্বে অবিশ্বাসী ভগবৎ বিদ্বেষী বৌদ্ধ দর্শনকে পরাস্ত করার জন্য এই প্রকার দর্শনের প্রয়োজন ছিল, কিন্তু তার উদ্দেশ্য এই ছিল না যে, এই সিদ্ধান্ত চিরকালের জন্য গ্রহণ করা হোক। সেটি ছিল একটা জরুরী অবস্থা।[13]শ্রীমদ্ভাগবত ৩.৪.২০ এ প্রভুপাদের টীকা, অনুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী, প্রকাশঃ ভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট

বিকল্প ইংরেজি অনুবাদঃ http://www.vedabase.com/en/sb/3/4/20

অন্যত্র তিনি লিখেছেন,

 

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

শিব পার্বতীদেবীকে ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছেন যে, বৌদ্ধদর্শন নিরসন করার জন্য, তিনি ব্রাহ্মণ-সন্ন্যাসীর বেশে মায়াবাদ-দর্শন প্রচার করবেন। এই সন্ন্যাসী হচ্ছেন শ্রীপাদ শঙ্করাচার্য। বৌদ্ধ-দর্শনের প্রভাব পরাস্ত করে বেদান্ত-দর্শন প্রচার করার জন্য, শ্রীপাদ শঙ্করাচার্যকে বৌদ্ধ-দর্শনের সঙ্গে কিছু আপস মীমাংসা করতে হয়েছিল, এবং তার ফলে তিনি কেবলাদ্বৈতবাদ প্রচার করেন। কারণ সেই সময় এর প্রয়োজন ছিল। তা না হলে মায়াবাদ দর্শন প্রচার করার কোন প্রয়োজনীয়তা ছিল না। এখন মায়াবাদ দর্শন অথবা বৌদ্ধ-দর্শনের কোন প্রয়োজন নেই। তাই শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু সেই দুটিকেই বর্জন করেছেন। শ্রীকৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর দর্শন প্রচার করছে, এবং উভয় প্রকার মায়াবাদীদের দর্শনই বর্জন করেছে। গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বৌদ্ধদর্শন ও শঙ্করাচার্যের দর্শন, উভয়ই হচ্ছে জড়-জাগতিক স্তরে মায়াবাদের বিভিন্ন রূপ। এই দুটি দর্শনেরই কোন রকম আধ্যাত্মিক মাহাত্ম্য নেই।[14]প্রাগুক্ত, শ্রীমদ্ভাগবত ৪.২৪.২৭

ইংরেজি অনুবাদঃ http://www.vedabase.com/en/sb/4/24/17

হিন্দুদের ঈশ্বর মিথ্যা কথা উচ্চারণ করেন

এর উল্লেখ আছে অথর্ববেদে,

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

আম দ্যুলোক ও ভূলোক পরস্পর পৃথক করেছি, আমি অধিমাসের সাথে সপ্ত ঋতু পরস্পর যুক্ত করে উৎপন্ন করেছি। সত্য ও মিথ্যা যে বাক্যসকল জগতে প্রসিদ্ধ, তা আমিই উচ্চারণ করছি। সেরূপ দৈবী বাক্যও আমি লাভ করেছি। আমি পৃথিবী উৎপন্ন করেছি, সেরূপ দ্যুলোক, ঋতু ও সপ্ত সমুদ্র আমি উৎপন্ন করেছি। সত্য ও মিথ্যা আমিই উচ্চারণ করি[15]অথর্ববেদ সংহিতা, কাণ্ড ৬, অনুবাদ ৭, সুক্ত ৫, মন্ত্র ৫-৬, অনুবাদঃ বিজনবিহারী গোস্বামী, প্রকাশকঃ হরফ প্রকাশনী

ঘুষের ব্যাপারেই প্রতিশ্রুতি ভাঙা দেবতারা

এর উল্লেখ আছে [কৃষ্ণ]যজুর্বেদে,[16]কৃষ্ণ যজুর্বেদ ২/৪/১, অনুবাদঃ বিজনবিহারী গোস্বামী

হিন্দুধর্মে তাকিয়াহ - ধর্মের স্বার্থে বৈধ মিথ্যাচার এবং অন্যান্য

দেবতারা রাক্ষসদের উৎকোচ (ঘুষ) দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের অধীন করে। রাক্ষসরা বিজয়ের ভাগ চেয়ে যুদ্ধের সময় সসৈন্যে দেবতাদের সাথে যুক্ত হলো। তারপর দেবতারা অসুরদের জয় করে রাক্ষসদের তাড়িয়ে দিলো। “দেবতারা মিথ্যা কাজ করেছে” এ বলে রাক্ষসরা তাদের ঘিরে ফেলল। তখন দেবগন অগ্নির আশ্রয় গ্রহন করে।


ইসলামে ‘তাকিয়াহ’-র অবস্থান

এ বিষয়ে নিম্নোক্ত পোস্টটি পড়ুনঃ

    Footnotes

    Footnotes
    1ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ, কৃষ্ণজন্মখণ্ড, অধ্যায় ৯৮, শ্লোক ৩৮-৪০, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন, প্রকাশঃ নবভারত পাবলিশার্স
    2মৎস্যপুরাণ, অধ্যায় ৩১, শ্লোক ১৬, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন
    3মৎস্যপুরাণ ৩১/২২
    4মহাভারত, আদিপর্ব, অধ্যায় ৮২, অনুবাদঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
    5বসিষ্ঠসংহিতা, অধ্যায় ১৬, শ্লোক ৩৫; ঊনবিংশতি সংহিতা, সংস্করণ-২, পৃ ৫১৯, অনুবাদঃ তর্কানন পঞ্চরত্ন
    6গৌতমসংহিতা, অধ্যায় ২৩, শ্লোক ২৯; ঊনবিংশতি সংহিতা, সংস্করণ-২, পৃ ৪৭৫, অনুবাদঃ পঞ্চানন তর্করত্ন
    7মনুসংহিতা ৮/১১২, অনুবাদঃ ভরতচন্দ্র শিরোমণি
    8শ্রীমদ্ভাগবত ৮/১৯/৪৩, গীতা প্রেস
    9ঋগ্বেদ ১/১১/৭, অনুবাদঃ রমেশচন্দ্র দত্ত
    10ঋগ্বেদ ১/১১/৭, ऋग्वेद भाष्य (स्वामी दयानन्द सरस्वती के संस्कृत भाष्य के आधार पर) – हिन्दी – स्वामी दयानन्द सरस्वती
    11শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ, ১০/৩৬, প্রভুপাদের টীকা সম্বলিত, বঙ্গাদুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী
    12সত্যার্থ প্রকাশ by দয়ানন্দ স্বরস্বতী, পঞ্চম সংস্করণ, পৃ ৩১৪, একাদশ সমুল্লাস, প্রিন্ট ১৩৫৩ বঙ্গাব্দ, বঙ্গ-আসাম আর্যপ্রতিনিধি সভা, ২৪/২ নং কর্ণওয়ালিস স্ট্রীট, কলিকাতা
    13শ্রীমদ্ভাগবত ৩.৪.২০ এ প্রভুপাদের টীকা, অনুবাদঃ ভক্তিচারু স্বামী, প্রকাশঃ ভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট

    বিকল্প ইংরেজি অনুবাদঃ http://www.vedabase.com/en/sb/3/4/20

    14প্রাগুক্ত, শ্রীমদ্ভাগবত ৪.২৪.২৭

    ইংরেজি অনুবাদঃ http://www.vedabase.com/en/sb/4/24/17

    15অথর্ববেদ সংহিতা, কাণ্ড ৬, অনুবাদ ৭, সুক্ত ৫, মন্ত্র ৫-৬, অনুবাদঃ বিজনবিহারী গোস্বামী, প্রকাশকঃ হরফ প্রকাশনী
    16কৃষ্ণ যজুর্বেদ ২/৪/১, অনুবাদঃ বিজনবিহারী গোস্বামী

    ইন্দো আর্য

    [ছদ্মনামে লিখি] Join: t.me/HinduDhormo
    0 0 votes
    Article Rating
    Subscribe
    Notify of
    0 Comments
    Oldest
    Newest Most Voted
    Inline Feedbacks
    View all comments
    Back to top button