হিজড়া কি জ্বীনদের সন্তান?
অনলাইনে ও অফলাইনে অনেকজনকে দেখা যায় প্রচার করতে যে হিজড়া নাকি জ্বীনের সন্তান। আমাদের কিছু মুসলিম ভাইতো রীতিমতো বিজ্ঞানের গোঁজামিল দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করেন এই বিষয়টা, অনেকে বক্তা মাহফিলের ময়দানে বসেই হিজড়া সন্তান কেন হয়, হিজড়া জন্ম হওয়ার কারন এই টপিকে অগ্রহণযোগ্য হাদিসের উপর ভিত্তি করে বিস্তারিত ডিটেইলসে বক্তব্য দিয়েছেন। দোয়া করি আল্লাহ যেন এই ভাইদেরকে হেদায়েত দান করে।
আর এসবের উপর ভিত্তি করে কাফেররাও সুযোগ পেয়ে যায় ইসলাম নিয়ে কটূক্তি ও ইসলাম সম্পর্কে মিথ্যাচার করার। আমাদের বহু ভাইরা এটা বুঝার চেষ্টা করে না যে নিছক কোন কিতাবে কোন হাদিস বর্ণিত থাকলেই সেটা গ্রহনযোগ্য হয়ে যায় না, হাদিসকি গ্রহনযোগ্য কিনা সেটা যাচাই করতে হয়। কারন কোন গ্রন্থে হাদিসটি উল্লেখ রয়েছে তার উপর ভিত্তি করে হাদিসটির অথেন্টিসিটি নির্ধারণ করা হয় না বরং হাদিসের গ্রহনযোগ্যতা প্রমানের যে পদ্ধতি মুহাদ্দিসগণ দিয়ে গিয়েছেন তার ভিত্তিতে হাদিসের অথেন্টিসিটি নির্ধারণ করা হয়। যাইহোক হিজড়া জ্বীনদের সন্তান এই মতের পক্ষে মুসলিম ও অমুসলিম দুপক্ষই নিম্নোক্ত হাদিসগুলো পেশ করে থাকেন –
ইবনে আব্বাস (রা)-এর সনদে হাদিস
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ بْنِ الفرج الغافقي، حَدَّثَنا أَحْمَدُ بْنُ عَبد الرَّحْمَنِ بْنِ وَهْبٍ، حَدَّثَنا عَمِّي، حَدَّثني يَحْيى بْن أيوب، عنِ ابْن جُرَيج، عَن عَطَاءِ بْنِ أَبِي رَبَاحٍ، عنِ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيه وسَلَّم قَال: الْمُؤْنِثُونَ أَوْلادُ الْجِنِّ قِيلَ لابْنِ عَبَّاسٍ يَا أَبَا الْفَضْلِ كَيْفَ ذَلِكَ قَالَ نَهَى اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَنْ يَأْتِيَ الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ فَإِذَا أَتَاهَا سَبَقَهُ الشَّيْطَانُ إليها فحملت منه فاتت بالتونث.
হযরত ইবনে আব্বাস (রা) বলেছেন: হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোনো এক ব্যক্তি আব্বাস (রা) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কীভাবে হতে পারে? জবাবে তিনি বলেছিলেন যে, “আল্লাহ্ ও রাসুল ﷺ নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেনো তার স্ত্রীর মাসিক ঋতুস্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোনো মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে ও সেই শয়তান দ্বারা ওই মহিলা গর্ভবতী হয় এবং হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলামে বলা হয় “খুন্নাস”)[1]ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি; কিতাব আল কামিল ফি দাইফা আল রিজাল ৯/৫৮
আরেক হাদিসে হিজরা জন্মের হেকমত উল্লেখ পূর্বক আলোচনা এভাবে এসেছে যে,
فرواه الطرسوسي في (كتاب تحريم الفواحش) – كما في كتاب (آكام المرجان في أحكام الجان، للشبلي ص ١٢١) -: من طريق أحمد بن (حماد) (١) القاضي، حدثنا ابن أخي ابن وهب، حدثني عمي، عن يحيى، عن ابن جريج، عن عطاء عن ابن عَبَّاس، قَالَ: المُخَنَّثُونَ أَوْلَادُ الجِنّ. قِيلَ لِابْنِ عَبَّاسٍ: كَيْفَ ذَلِكَ؟ قَالَ: إِنَّ اللهَ عزَّ وَجَلَّ وَرَسُولَهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسلَّمَ نَهَيَا أَنْ يَأْتِي الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ، فَإِذَا أَتَاهَا سَبَقَهُ إِلَيْهَا الشَّيْطَانُ فَحَمَلَتْ، فَجَاءَتْ بِالْمُخَنَّثِ.
হযরত ইবনে আব্বাস (রা) কে একবার জিজ্ঞাসা করা হল,হিজরা কেন জন্ম নেয়? তদুত্তরে ইবন আব্বাস (রা) বলেন, “হিজড়ারা জীনদের সন্তান”। ইবন আব্বাস (রা)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো ”তা কীভাবে হয়?” তিনি বললেন, আল্লাহ আয্যা ওয়াজাল্লা এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ পুরুষের জন্য তার স্ত্রীর মাসিক চলাকালে সহবাস করতে নিষেধ করেছেন। যদি এ সময় সে সহবাস করে, তাহলে শয়তান তার আগে সহবাস করে ফেলে স্ত্রীর সাথে। এতে স্ত্রী গর্ভবতী হয় এবং হিজড়া সন্তান জন্ম নেয়। আল্লাহই সর্বোত্তম জানেন।”[2]ত্বরতুসী-কিতাবু তাহরীমিল ফাওয়াহিশ; আকামুল মারজান ফী আহকামিল জান্ন’ – বদরুদ্দীন শিবলী ৯৩, ১২১পৃ.
এই হাদিসগুলা আরো উল্লেখ আছে বিভিন্ন গ্রন্থে[3]লাক্বতুল মারজানি ফি আহকামিল জান্ন’- জালালুদ্দীন সুয়ূতি, পৃষ্ঠা ৫০, ৫১, শরহে বুখারি লি ইবনু বাত্তাল ৯\১৪৩; কিতাবুল তাওহিদুল শারহে আল জামি আল সাহিহ ২৮/১০৩; … See Full Note বলে রাখা ভালো যে উক্ত হাদিস দুটোর সনদ প্রায় অনেকটা একই রকম এবং তাহকিকে ২জন রাবীর নাম বলব দুটো রাবিই উক্ত দুটো সনদেই উপস্থিত রয়েছেন।
উল্লিখিত হাদিসটির তাহকিকঃ– হাদিসটি মুনকার, যঈফ জিদ্দান অর্থাৎ মাত্রাতিরিক্ত দুর্বল পর্যায়ের। কারণ মুহাদ্দিসগণের মতে এ হাদিসটি সঠিক নয়, রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকে হাদিসটি প্রমাণিত নয়। তাই হাদিস হিসেবে এটি বর্ণনা করার কোন সুযোগ নেই। হাদিসটি সম্পর্কে হাদিস শাস্ত্রবিদগণের মন্তব্যঃ-
ইমাম ইবনুল কাত্তান আলফাসী (রহ) তার কিতাবে হাদিসটিকে মুনকার (বাতিল) বলেছেন।[4]আহকামুন নজর বিহাসাত আল বাসার, পৃষ্ঠা ৪১৬
ইমাম ইবনু আদী (রহ) নিজের কিতাবে হাদিসটিকে সংরক্ষিত নয় বলেছেন, এখানে তিনি আরো বলেছেন, “এই দুটো হাদিস শব্দগতভাবে সংরক্ষিত নয়”[5]কিতাব আল কামিল ফি যাঈফুল রিজাল ৯/৫৪-৫৯
ইবনু আদী (রহ)-এর এই কথার সাথে ইমাম ইবনে তাহের ও যাহাবি (রহ) এক মত পোষণ করেছেন, তাদের মতে হাদিসটি মুনকার।[6]কিতাব দিওয়াত আল সুন্নাত কিসমুল তাহারা, ২৬/২৪৭
ইমাম যাহাবী (রহ) নিজের কিতাবে হাদিসটিকে منكر মুনকার অর্থাৎ বাতিল বলে সাব্যস্ত করেছেন। তিনি বিস্তারিত বলতে গিয়ে বলেছেন, “আর এই মতন বা মূলপাঠ টা এতোটাই দুর্বল যে বুঝ এবং শ্রবণ এটাকে প্রত্যাখান করে। এবং যার ভালো শরয়ী জ্ঞান আছে সেও প্রত্যাখান করবে।”[7]মীযানুল ই’তিদাল ৪/৩৬৩; সিয়ারু আলাম আল নাবালা ১০/৩৭
ইমাম নাছিরুদ্দীন আলবানি (রহ) বলেন, ‘বর্ণনাটি মুনকার বা পরিত্যাক্ত’[8]আরশীফ মুলতাক্বা আহলিল হাদীছ-২, ৬০/৭৯ পৃ.
- হাদিসটি মূলত মুনকার হওয়ার কারন বর্ণনাকারীদের মধ্যে ইয়াহইয়া ইবন আইয়ূব আল-গাফিক্বী নামে এক ব্যক্তি রয়েছেন। যার সম্পর্কে মুহাদ্দিসদের মত হলঃ– তিনি অভিযুক্ত ব্যক্তি, দুর্বল। অতএব এই বর্ণনা মোটেও বিশুদ্ধ নয়।[9]মীযানুল ই’তিদাল ৪/৩৬২-৬৩; আল-কামিল ফিদ দুআফা ৭/২১৬; আল-মুখতাব মিন ইল্লাল আল-খালাল, পৃষ্ঠা ৪৩; শরহে ইলাল আল তিরমিজি ২/৭৬৬; সুনানুল কুবরা ৬/৯১১, ২/২৫২; আরো দেখুন … See Full Note
- এই সনদে আরো একজন বর্ণনাকারী রয়েছেন তিনি হলেন, আহমাদ বিন আবদ আল-রহমান বিন ওয়াহাব। উনার সম্পর্কে মুহাদ্দিসদের মত হলঃ– তিনিও দুর্বল, স্মৃতিশক্তি খারাপ, ভুল করতেন।[10]কিতাব সিয়ারু আলাম আল নুবালা ১০/৩৭; আহকামুন নজর বিহাসাত আল বাসার, পৃষ্ঠা ৪১৬; কিতাব মুসতাদরাক আলাল সাহিয়াইন লিল হাকিম ৩/১০৩; কিতাব আল জারাহ ওয়াল তাদিল … See Full Note
আয়িশা (রা)-এর সনদে হাদিস
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ أَبِي الْوَزِيرِ، حَدَّثَنَا دَاوُدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْعَطَّارُ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أُمِّ حُمَيْدٍ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: هَلْ رُئِيَ، أَوْ كَلِمَةً غَيْرَهَا، فِيكُمُ الْمُغَرِّبُونَ؟ قُلْتُ: وَمَا الْمُغَرِّبُونَ؟ قَالَ: الَّذِينَ يَشْتَرِكُ فِيهِمُ الْجِنُّ
আয়িশাহ (রা) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাকে প্রশ্ন করলেনঃ তোমাদের মধ্যে মুগাররিবূন দেখা গেছে কি? আমি বললাম, মুগাররিবূন কারা? তিনি বললেনঃ যাদের মধ্যে জিনের একটি অংশ আছে।[11]সুনানে আবু দাউদ ৫১০৭; মিশকাত ৪৫৬৪; মুসনাদুল মাওদুই আল জামি লিল কুতুবুল সিরাহ ১৫/১২৩; আল-মুসনাদ আল-জামি’ ১৭০৪২; তুহফাত আল-আশরাফ ১৭৯৭৮
উল্লিখিত হাদিসটির তাহকিকঃ– এই হাদিসটিও অতিরিক্ত যয়িফ কারণ
আলবানি (রহ) এই হাদিসটি সম্পর্কে বলেছেন, ضعيف الإسناد (যয়িফ সনদ)[12]আরশীফ মুলতাক্বা আহলিল হাদীছ-২, ৬০/৭৯ পৃ.
আব্দুল মোহসেন আল আবাদ (রহ) এই হাদিসটিকে যয়িফ বলেছেন।[13]শরহে সুনানে আবু দাউদ লিল আবাদ, অনুচ্ছেদ ৫৮০ পৃষ্ঠা ৭,৮
ইবনুল আছীর (রহ), আবু সাদাত (রহ) হাদিসটিকে যয়িফ বলে আক্ষ্যায়িত করেছেন।[14]কিতাব জামেউল উসুল ১১/৭৮৭
ইবনুল কাইয়্যুম (রহ) হাদিসটিকে যয়িফ বলে সাব্যস্ত করেছেন।[15]কিতাব তাহদিব সুনান আবি দাউদ – আই আত্তাআতুল ইলম, ৩/৪০৫
- এই হাদিসের সনদে ‘আব্দুল আজিজ বিন জুরাইজ’ নামক রাবী সম্পর্কে মুহাদ্দিসগণের মন্তব্য হল তিনি দুর্বল বর্ণনাকারী[16]http://hadith.islam-db.com/narrators/4567/عبد-العزيز-بن-جريج
- হাদিসটি যঈফ হওয়ার আরেকটি কারণ, এর সনদে ‘‘উম্মু হুমায়দ’’ নামের একজন রাবী আছে যার সম্পর্কে মুনযিরী (রহ) বলেনঃ তার আসল নাম বা পরিচয় জানা যায় নি এবং এই রাবীর নামে কেউ কোন আরোপও করেন নি।(জারাহ-তাদিল কোন প্রকারই না)[17]জামিউল ফিকহ ৫/১৭৪; কিতাব বাদাল মাজহুদ ফি হালি সুনানে আবু দাউদ ১৩/৫০০ আব্দুল মোহসেন আল আবাদ (রহ) তার সম্পর্কে কোন কিছু জানা যায় না বলে অভিমত দিয়েছেন। ইবনুল কাইয়্যুম (রহ) মুনযিরী (রহ) এর মত উম্মু হুমায়দ সম্পর্কে একই মন্তব্য করেছেন।[18]কিতাব তাহদিব সুনান আবি দাউদ – আই আত্তাআতুল ইলম, ৩/৪০৫; শরহে সুনানে আবু দাউদ লিল আবাদ, অনুচ্ছেদ ৫৮০, পৃষ্ঠা ৮
আরো কিছু
لاتقوم الساعة حتى تكثر فيكم أولاد الجن من نسائكم، ويكثر نسبهم فيكم حتى يجادلوكم بالقرآن؛ حتى يردوكم عن دينكم
কেয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত আসবে না যতক্ষণ না তোমাদের মধ্যে তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে জিনের সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধি পাবে এবং আর তোমাদের মধ্যে তাদের বংশ বৃদ্ধি পাবে, যাতে তারা কুরআন সম্বন্ধে তোমাদের সাথে বিতর্ক করতে পারে। যতক্ষণ না তারা তোমাদেরকে তোমাদের ধর্ম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।[19]মিফতাহ আল মায়ানি ১/৩৮১
উল্লিখিত হাদিসটির তাহকিকঃ– হাদিসটি যয়িফ।
আলবানী (রহ) হাদিসটিকে যয়িফ বলেছেন[20]আরশীফ মুলতাক্বা আহলিল হাদীছ-২, ৬০/৭৯ পৃ.
- হাদিসটি শুধু একটি সনদেই বর্ণিত হয়েছে এবং এই সনদেও একজন অপরিচিত রাবী রয়েছে তাই হাদিসটিকে যয়িফ সাব্যস্ত করা হয়েছে। হাদিসটি সহিহ না হওয়ার বিষয়ে আরো বিস্তর আলোচনা করেছেন শায়েখ আলবানি (রহ)।[21]কিতাবুল সিলসিলা যয়িফা ওয়াল মাওযুয়াত ১২/৬০৩
এছাড়া দোয়া না পড়ে সহবাস করলে জ্বীনও সাথে সহবাস করে, রানী বিলকিসের পিতা-মাতা জ্বীন ছিল এই জাতীয় কিছু হাদিস রয়েছে, সেগুলোও যঈফ জিদ্দান বা মুনকার পর্যায়ের হাদিস।[22]কিতাবুল সিলসিলা যয়িফা ওয়াল মাওযুয়াত ১২/৬০৩-৬১০; হাদিস নাম্বার ৫৭৭৭-৭৮; কিতাব জামিয়া তুরাত আল্লামাতুল আলবানি ফি আল আকিদা ৮/৫৯-৬৫
Footnotes
⇧1 | ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি; কিতাব আল কামিল ফি দাইফা আল রিজাল ৯/৫৮ |
---|---|
⇧2 | ত্বরতুসী-কিতাবু তাহরীমিল ফাওয়াহিশ; আকামুল মারজান ফী আহকামিল জান্ন’ – বদরুদ্দীন শিবলী ৯৩, ১২১পৃ. |
⇧3 | লাক্বতুল মারজানি ফি আহকামিল জান্ন’- জালালুদ্দীন সুয়ূতি, পৃষ্ঠা ৫০, ৫১, শরহে বুখারি লি ইবনু বাত্তাল ৯\১৪৩; কিতাবুল তাওহিদুল শারহে আল জামি আল সাহিহ ২৮/১০৩; আকাম আল-মারজান ফি আহকাম আল-জান, আল-শিবলি পৃ. ১২১; কিতাব ধাখখিরাতুল হুফ্ফাজ ৪/৪৪৫; কিতাব দিওয়াত আল সুন্নাত কিসমুল তাহারা, ২৬/২৪৯ ইত্যাদি |
⇧4 | আহকামুন নজর বিহাসাত আল বাসার, পৃষ্ঠা ৪১৬ |
⇧5 | কিতাব আল কামিল ফি যাঈফুল রিজাল ৯/৫৪-৫৯ |
⇧6 | কিতাব দিওয়াত আল সুন্নাত কিসমুল তাহারা, ২৬/২৪৭ |
⇧7 | মীযানুল ই’তিদাল ৪/৩৬৩; সিয়ারু আলাম আল নাবালা ১০/৩৭ |
⇧8, ⇧20 | আরশীফ মুলতাক্বা আহলিল হাদীছ-২, ৬০/৭৯ পৃ. |
⇧9 | মীযানুল ই’তিদাল ৪/৩৬২-৬৩; আল-কামিল ফিদ দুআফা ৭/২১৬; আল-মুখতাব মিন ইল্লাল আল-খালাল, পৃষ্ঠা ৪৩; শরহে ইলাল আল তিরমিজি ২/৭৬৬; সুনানুল কুবরা ৬/৯১১, ২/২৫২; আরো দেখুন – يحيى-بن-أيوب |
⇧10 | কিতাব সিয়ারু আলাম আল নুবালা ১০/৩৭; আহকামুন নজর বিহাসাত আল বাসার, পৃষ্ঠা ৪১৬; কিতাব মুসতাদরাক আলাল সাহিয়াইন লিল হাকিম ৩/১০৩; কিতাব আল জারাহ ওয়াল তাদিল লিল আবি হাতিম, ২/৬০; আরো দেখুন – أحمد بن عبد الرحمن بن وهب بن مسلم |
⇧11 | সুনানে আবু দাউদ ৫১০৭; মিশকাত ৪৫৬৪; মুসনাদুল মাওদুই আল জামি লিল কুতুবুল সিরাহ ১৫/১২৩; আল-মুসনাদ আল-জামি’ ১৭০৪২; তুহফাত আল-আশরাফ ১৭৯৭৮ |
⇧12 | আরশীফ মুলতাক্বা আহলিল হাদীছ-২, ৬০/৭৯ পৃ. |
⇧13 | শরহে সুনানে আবু দাউদ লিল আবাদ, অনুচ্ছেদ ৫৮০ পৃষ্ঠা ৭,৮ |
⇧14 | কিতাব জামেউল উসুল ১১/৭৮৭ |
⇧15 | কিতাব তাহদিব সুনান আবি দাউদ – আই আত্তাআতুল ইলম, ৩/৪০৫ |
⇧16 | http://hadith.islam-db.com/narrators/4567/عبد-العزيز-بن-جريج |
⇧17 | জামিউল ফিকহ ৫/১৭৪; কিতাব বাদাল মাজহুদ ফি হালি সুনানে আবু দাউদ ১৩/৫০০ |
⇧18 | কিতাব তাহদিব সুনান আবি দাউদ – আই আত্তাআতুল ইলম, ৩/৪০৫; শরহে সুনানে আবু দাউদ লিল আবাদ, অনুচ্ছেদ ৫৮০, পৃষ্ঠা ৮ |
⇧19 | মিফতাহ আল মায়ানি ১/৩৮১ |
⇧21 | কিতাবুল সিলসিলা যয়িফা ওয়াল মাওযুয়াত ১২/৬০৩ |
⇧22 | কিতাবুল সিলসিলা যয়িফা ওয়াল মাওযুয়াত ১২/৬০৩-৬১০; হাদিস নাম্বার ৫৭৭৭-৭৮; কিতাব জামিয়া তুরাত আল্লামাতুল আলবানি ফি আল আকিদা ৮/৫৯-৬৫ |