বাঙ্গালী মুসলিমদের কালচারাল আইডেন্টিটি
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মুসলিমরা গরুর গোশত খায়, এটা নিছক রুচিবোধ আর হালাল হওয়ার জন্য না।
বাংলাদেশের মুসলিমদের আইডেন্টিটির অংশ এইটা। হাজার বছর ধরে তারা এটার অধিকার লাভের জন্য যুদ্ধ করসে। ১৯৪৭ এর পর জমিদারদের উচ্ছেদ করার পরে তারা এই অধিকার পাইসে।
এখন আবার বাঙ্গালী মুসলমানদের কইবেন, “গোরুর গোশত না খাইলে কী হয়?” কতটা হাস্যকর!
বইয়ের ছবিটি “স্মৃতির পাতা থেকে” বইয়ের পৃ ৩৭-৩৮ থেকে নেওয়া হয়েছে। সেখানে বর্ণিত আছে ব্রিটিশরা ভাগার পর প্রথম নাটোরে গরু কুরবানি হয় আর সেটা করতে যা যা বাধার মোকাবেলা করতে হয়েছিলো সেটার বর্ণনা করা আছে। পড়ুনঃ
ইসলামী দলিলাদিতে গরুর গোশ্ত খাওয়া, গরু কুরবানি দেওয়ার উদাহরণ
- রাসূল সাঃ গরু কুরবানি করেছেন।
— মুখতাসার সহিহুল বুখারী ২০১ ; সহিহ মুসলিম ১২১১ (ইফা ২৭৮৫) ; মুসলিম ১৩১৯, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ১০২২২; বুখারী ৩০৮৯; মিশকাত ৩৯০৫ - গরু কুরবানি সাওয়াবের কাজ।
— সহিহ মুসলিম ৮৫০ (ইফা ১৮৩৪) ; বুখারী ৯২৯, মুসলিম ৮৫০, আহমাদ ১০৫৬৮, শারহু মা‘আনির আসার ৬২৪১, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৫৮৬২ - রাসূল সাঃ গরুর গোশত খেতেন।
— সহিহ মুসলিম ১০৭৫ (ইফা ২৩৫৪) - সাহাবীগণ গরু কুরবানি করেছেন।
— সহিহ মুসলিম ১৩১৮ (ইফা ৩০৫১); আবু দাঊদ ৯০৪ - পবিত্র কুর’আনে গরু যবেহ করার উদাহরণ:
— সূরা আল বাকারাহ আয়াত ৭৩ - আল্লাহ তা’আলা গরু কুরবানী করতে আদেশ দিয়েছেন।
— সূরা আয যুমার আয়াত ৬, তাফসীরে ইবনে কাসীর আলোচনা দ্রষ্টব্য এবং কুরআন ২২/৩৪-৩৫
এ বিষয়ে আরও দেখতে পারেনঃ
