বিবিধ ধর্মইতিহাস

গৌতম বুদ্ধ কি নাস্তিক ছিলেন? নাকি হিন্দুরা ট্যাগ দিয়েছিলো?

বেদ মানিস না আবার আস্তিক কীসের? - হিন্দু ব্রাহ্মণ

বর্তমান সময়ের অধিকাংশ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং নাস্তিক ধর্মাবলম্বীদের বহুল প্রচলিত একটি বদ্ধমূল ধারণা যে, গৌতম বুদ্ধ
নাস্তিক ছিলেন। আসলেই কি তিনি নাস্তিক ছিলেন?

নাস্তিক্য কী?

এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার পূর্বে আমাদের জানতে হবে, নাস্তিক কাদের বলা হয়? বর্তমানে নাস্তিক দাবিদারদের ভাষ্য অনুযায়ী, যারা কোন ধর্মে বিশ্বাস করেন না, সৃষ্টিকর্তায় আস্থা রাখেন না, কর্মের প্রতিফলে সংশয় পোষণ করেন। এই সংজ্ঞা অনুযায়ী গৌতম বুদ্ধ কোন ভাবেই নাস্তিক হতে পারেন না। কারণ তিনি ছিলেন একেশ্বরবাদী আস্তিক। তিনি সৃষ্টিকর্তা, ধর্ম এবং কর্মের প্রতিফলে বিশ্বাস রাখতেন। তাহলে তাকে নাস্তিক বলা হয় কেন?

গৌতম বুদ্ধকে নাস্তিক বলা হয়েছিলো কেন?

হিন্দু রাজপুত্র হওয়া সত্ত্বেও হিন্দু ব্রাহ্মণ্যবাদী শক্তির দ্বারা তিনি নাস্তিক বলে ঘোষিত হয়েছিলেন। নাস্তিকতার কালিতে আস্তিক গৌতম বুদ্ধকে কলঙ্কিত করা হয়েছিল। কারণ তিনি বেদকে ঐশ্বরিক গ্রন্থ হিসেবে স্বীকার করতেন না, বৈদিক সমাজের সকল প্রকার কুসংস্কার (নরবলি, সতীদাহ বা সহমরণ, জাতভেদ প্রথা, চতুবর্ণের
নামে ব্রাহ্মণের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা, অবতারবাদের ধারণা ইত্যাদি) নির্মূল করাই ছিল তার ব্রত। নিজের মত প্রচারার্থে তাকে বিভিন্ন সময় বিরোধী ব্রাহ্মণদের সঙ্গে বিতর্কে জড়াতে হতো[1]অস্সলায়ন নামক এক ব্রাহ্মণের সাথে গৌতম বুদ্ধের বিতর্ক
সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন ত্রিপিটক সমগ্র, ড. জয়ন্তী
চট্টোপাধ্যায়, পৃঃ ২১৩, পালি পুস্তকালয়, কলিকাতা
। বেদ বিরোধী ধর্মমত প্রচার করায় হিন্দু সমাজপতি ঠাকুর পুরোহিতেরা হিন্দু শাস্ত্রানুযায়ী তাকে নাস্তিক বলে ঘোষণা করেন। কারণ ঋষি মনু বলেছেনঃ

যোহবমন্যেত তে মূলে হেতুশাস্ত্রাশ্রয়াদ্ দ্বিজঃ।
স সাধুভি র্বহিষ্কার্যো নাস্তিক বেদনিন্দকঃ।।

যে দ্বিজ হেতুশাস্ত্র অর্থাৎ অসৎ-তর্ককে অবলম্বন করে ধর্মের মূলস্বরূপ এই শাস্ত্রদ্বয়ের (শ্রুতি ও স্মৃতির) প্রাধান্য অস্বীকার করে (বা অনাদর করে), সাধু ব্যক্তিদের কর্তব্য হবে তাকে সকল কর্তব্য কর্ম এবং সমাজ থেকে বহিষ্কৃত করা (অর্থাৎ অপাংক্তেয় করে রাখা)। কারণ, সেই ব্যক্তি বেদের নিন্দাকারী, অতএব নাস্তিক।”[2]মনুসংহিতা, ২/১১

তাহলে আমাদের নিকট পরিষ্কার হলো, ধর্ম অস্বীকার কিংবা সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাসের কারণে নয়, সমাজ শোষণের হাতিয়ার বহু-ঈশ্বরবাদী বেদ এবং বেদ নির্ভর অপরাপর শাস্ত্রগুলোকে অস্বীকার করার কারনেই শোষক শ্রেণী তার উপর মানবতাবিরোধী নাস্তিক্যতাবাদের কলঙ্ক চাপিয়ে দিয়েছিলেন।

গৌতম বুদ্ধ একজন একেশ্বরবাদী আস্তিক

গৌতম বুদ্ধ তার শিক্ষায় সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে গেছেন। গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর পর বৌদ্ধধর্ম প্রায় সম্পূর্ণরূপে সেই সব বিশ্বাস ও অনুষ্ঠানের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো যেসব বাতিল করে বুদ্ধ স্বয়ং তার মৌলিক ধর্মীয় আদর্শ প্রচার করেছিলেন। প্রচলিত হিন্দু ধর্ম থেকে এ ধর্মের পার্থক্য নির্ণয় অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। গৌতম বুদ্ধ জীবৎকালে মুখে মুখে তার বাণী প্রচার করেছিলেন। তার মৃত্যুর প্রায় ৪৪৫ বৎসর পর তালপত্র বা, ভূর্জপত্রে প্রথম পালি ভাষায় ত্রিপিটক লিখিত হয়। এই দীর্ঘ সময়ের ব্যাবধানে তার অনেক শিক্ষাই বিকৃত হয়ে যায়। এই বিকৃত শিক্ষার সংকলিত রূপ হচ্ছে বর্তমান ত্রিপিটক। এখানে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে খুবই ছিটেফোঁটা আলোচনা খুঁজে পাওয়া যায়। তার ভাষায় সৃষ্টিকর্তা অজাত, অভূত, অসংস্কৃত এক সত্তা। অর্থাৎ যার কোন জাত নেই, জন্ম নেই, রূপান্তর নেই, পরিবর্তন নেই, তার প্রজাতিভুক্ত কেউ নেই। তিনি জন্ম নেন নি, তাকে জন্ম দেওয়া হয় নি। কিন্তু তিনি সকলের জন্মের ও অস্তিত্বের কারণ। তিনি বলেনঃ

হে ভিক্ষুগণ, অজাত অভূত অকৃত অসংস্কৃত আছে। হে ভিক্ষুগণ, যদি সেই অজাত অভূত অকৃত অসংস্কৃত না থাকিত এই সংসারে জাতের ভূতের কৃতের সংস্কৃতের নিঃসরণ প্রত্যক্ষ হইত না। হে ভিক্ষুগণ, যেই কারণে অজাত অভূত অকৃত অসংস্কৃত থাকে সেই কারণে জাতের ভূতের কৃতের সংস্কারের নিঃসরণ প্রত্যক্ষ হইয়া থাকে।”[3]পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১৮,
খুদ্দকনিকায়ে নেত্তিপ্রকরণ, ৪
(ক)১১. প্রজ্ঞপ্তি হারবিভঙ্গ, পৃঃ ৫৯২

তিনি অন্যত্র বলেনঃ

হে ভিক্ষুগণ, এমন কিছু আছে যাহা অজাত, অভূত, অকৃত, অসংযত বা, অবিমিশ্র। যদি এমন কিছু না থাকে যাহা অজাত, অভূত, অকৃত, অসংযত বা অবিমিশ্র নয়, তাহা হইলে জাত, ভূত, কৃত, সংযত বা বিমিশ্র যাহা তাহা হইতে নিঃসরণ জানা যায় না।[4]পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১১, খুদ্দকনিকায়ে ইতিবৃত্তক, অজাত সূত্র, পৃঃ ৩৫১

তিনি আরও বলেনঃ

ভিক্ষুগণ, তেমন অমৃত আছে যাহা জন্ম, উৎপত্তি, সৃষ্টি এবং সংস্কারের অধীন নহে। যদি তেমন কিছু না থাকিত তবে এই জাত, উৎপন্ন, সৃষ্ট ও সংস্কৃত আত্মভাবের নিঃসরণ দৃষ্ট হইত না।[5]পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১১,
খুদ্দকনিকায়ে উদান, তৃতীয়
পরিনির্বাণসংযুক্ত সূত্র, পৃঃ ২৮১

পালি ভাষায় ’জাত’ শব্দের অর্থ – “জন্মেছে এমন, উৎপন্ন/উদ্ভুত
হয়েছে হয়েছে এমন”।[6]পালি-বাংলা অভিধান, পৃঃ ১০১,
বাংলা একাডেমি
এর বিপরীত শব্দ হলো ‘অজাত’ বা ‘অভূত’। যে জন্মগ্রহণ করে নি তাকে ‘অজাত’ বা ‘অভূত’ বলা হয়। আবার পালি ‘অসঙ্খত’ শব্দের অর্থ – ‘অসংস্কৃত, শর্তাধীন নহে এমন’।[7]পালি-বাংলা অভিধান, পৃঃ ৩৫, বাংলা
একাডেমি

তাহলে উপরোক্ত সূত্রগুলোর সারমর্ম দাড়াচ্ছে,

  • এই বিশ্বজগত সৃষ্টির পিছনে একজন আছেন যিনি জন্ম নেননি, যাকে জন্ম দেওয়া হয় নি, কোন শর্ত কিংবা কার্য-কারণে তিনি উৎপন্ন হননি।
  • আর তিনি আছেন বলেই বিশ্বজগতের জাত, ভূত ও কৃত সৃষ্টি হয়েছে।
  • চক্ষুষ্মান বা অদৃশ্য সৃষ্টির কোন কিছুই আদি-অনাদী, চিরস্থায়ী নয়। সব কিছু অস্থায়ী, পরিবর্তন যোগ্য, লয়শীল। এদের কোন কিছুই অজাত, অভূত, অকৃত ও অসংস্কৃত গুণের বা অধিকারী নয়। সব কিছু জাত, ভূত, কৃত ও সংস্কৃত।

গৌতম বুদ্ধের ভাষায় অজাত, অভূত, অকৃত, অসংস্কৃত সত্তাকেই বিভিন্ন ধর্মে আস্তিকেরা সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বর বলে থাকেন। তিনি যদি একেশ্বরবাদী আস্তিক না হয়ে নাস্তিক হতেন, তাহলে ভিক্ষুদের উদ্দেশ্যে কখনও বলতেন না, ❝হে ভিক্ষুগণ, এমন কিছু আছে যাহা অজাত, অভূত, অকৃত, অসংযত বা অবিমিশ্র। যদি এমন কিছু না থাকে যাহা অজাত, অভূত, অকৃত, অসংযত বা অবিমিশ্র নয়, তাহা হইলে জাত, ভূত, কৃত, সংযত বা বিমিশ্র যাহা তাহা হইতে নিঃসরণ জানা যায় না।❞

সৃষ্টিকর্তা কে দূরে রেখে গৌতম বুদ্ধের বুদ্ধত্ব লাভের ঘটনাকে ব্যাখ্যা করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়। বুদ্ধত্ব লাভের পর তিনি নতুন শিক্ষাকে কার কাছে কিভাবে প্রচার করবেন এ বিষয়ে চিন্তামগ্ন হলেন। প্রথমে ভাবলেন প্রচার করবেন, পরক্ষণেই ভাবলেন প্রচার করবেন না। কারণ লোকেরা এই বাণী/শিক্ষা/ জ্ঞান বুঝবে না। তখন উর্ধ্বলোকের মহাব্রহ্মা তার মানসিক দ্বিধাদ্বন্দ্ব নিরসনে তার সামনে এসে হাজির হয়ে বলেনঃ

হে ভগবান, ধর্মপ্রচার করুন, হে সুগত ধর্মপ্রচার করুন, সাংসারিকতার মলিনতায় যাহাদের চক্ষু নিষ্প্রভ হয় নাই, এমন প্রাণীও আছে। ধর্মশ্রবণের অভাবে তাহারা বিনষ্ট হইতেছে, তাহারা ধর্মের জ্ঞান লাভ করিবে।[8]পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ৪,
সূত্রপিটকে দীর্ঘনিকায় (খণ্ড-২),
মহাপদান সূত্রান্ত, পৃঃ ২৫১

শেষ কথাঃ তিনি যদি আস্তিক না হতেন, সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে জ্ঞান না রাখতেন, সৃষ্টিকর্তার পরিচয় না জানতেন তাহলে তিনি কখনও সৃষ্টিকর্তার মহান সত্তার স্বরূপ তুলে ধরতে পারতেন না। আর জগতের সামনে যিনি সৃষ্টিকর্তার এমন পরিচয় তুলে ধরেছেন বা এতো চমৎকার স্বরূপ বর্ণনা করেছেন তাকে নাস্তিক বলা বা নাস্তিক্যবাদ তার প্রতি আরোপ করা অন্ধের ঢিল ছোঁড়া বা সত্যের অপলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়।

মূলত যে বেদ মানে না, হিন্দুদের মতে সেই নাস্তিক। আর সেই প্রচারণা থেকেই আমাদের মনে হচ্ছে যে গৌতম বুদ্ধ আসলেই নাস্তিক। হিন্দুদের হিসাবে মুসলিমরাও নাস্তিক!!!

ত্রিপিটকে আরো বলা, ভিক্ষুগন চিন্তা শক্তি দিয়ে ঈশ্বর খুঁজে পেলেনঃ

৪২. ভিক্ষুগণ, তদনন্তর প্রথমোৎপন্ন সত্ত্ব এইরূপ চিন্তা করিলেন, “আমি ব্রহ্মা, মহাব্রহ্মা, অভিভূ, অনভিভূত, সর্বদর্শী সর্বশক্তিমান, ঈশ্বর, কর্তা, নির্মাতা, শ্রেষ্ঠ স্রষ্টা, ভূত ও ভক্ষ্যের শক্তিমান পিতা। এই জীবগণ আমা কর্তৃক সৃষ্ট। কী হেতু? পূর্বে আমি এইরূপ চিন্তা করিয়াছিলাম, “অহো, অন্য জীবগণও এইস্থানে আগমন করুক!” আমার এই প্রার্থনায় এই সকল সত্ত্ব এখানে আগমন করিয়াছে।” পশ্চাদুৎপন্ন সত্ত্বগণও এইরূপ চিন্তা করে, “ইনি ব্রহ্মা, মহাব্রহ্মা, অভিভূ, অনভিভূত, সর্বদর্শী, সর্বশক্তিমান, ঈশ্বর, কর্তা, নির্মাতা, শ্রেষ্ঠ স্রষ্টা, ভূত ও ভক্ষ্যের শক্তিমান পিতা। আমরা এই ব্রহ্ম কর্তৃক সৃষ্ট। কী হেতু? আমরা ইহাকেই প্রথমোৎপন্ন জীবরূপে দেখিয়াছি, আমরা ইহার পশ্চাতে উৎপন্ন।”…

৪৪. তিনি এইরূপ বলিলেন, “সেই মহিমাময় ব্রহ্মা, মহাব্রহ্মা, অভিভূ, অনভিভূত, সর্বদর্শী, সর্বশক্তিমান, ঈশ্বর, কর্তা, নির্মাতা, শ্রেষ্ঠ স্রষ্টা, ভূত ও ভক্ষ্যের শক্তিমান পিতা-যাঁহা কর্তৃক আমরা সৃষ্ট হইয়াছি, তিনি নিত্য, ধ্রুব, শাশ্বত, অবিপরিণাম-ধর্ম, তিনি অনন্তকাল এরূপে অবস্থান করিবেন। কিন্তু সেই ব্রহ্মা কর্তৃক সৃষ্ট আমরা অনিত্য, অধ্রুব, অল্পায়ু, পরিবর্তনশীল হইয়া এই লোকে আগমন করিয়াছি।”[9]ত্রিপিটক, সূত্রপিটকে, দীর্ঘনিকায় শীলস্কন্ধ-বর্গ, অনুবাদক : ভিক্ষু শীলভদ্র
১. ব্রহ্মজাল সূত্র

৪৯৩. হে ভিক্ষু, সেই ব্রহ্মা যে কোথায় আছেন, কেন আছেন, কোথা হইতে আসিয়াছেন, তাহা আমরাও অবগত নহি। কিন্তু, ভিক্ষু, যখন নিমিত্ত দৃষ্ট হয়, আলোকের উদ্ভব হয়, আভার বিকাশ হয়, তখন ব্রহ্মা প্রকট হইবেন। জ্ঞানলোকের উদ্ভব এবং আভার বিকাশ ব্রহ্মার প্রকাশের পূর্বলক্ষণ”[10]ত্রিপিটক, সূত্রপিটকে, দীর্ঘনিকায়
শীলস্কন্ধ-বর্গ ১১. কেবদ্ধ সূত্র

লেখক: মোঃ ইফ্‌তে খায়রুল ইসলাম এবং আহসান হাবিব

    Footnotes

    Footnotes
    1অস্সলায়ন নামক এক ব্রাহ্মণের সাথে গৌতম বুদ্ধের বিতর্ক
    সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন ত্রিপিটক সমগ্র, ড. জয়ন্তী
    চট্টোপাধ্যায়, পৃঃ ২১৩, পালি পুস্তকালয়, কলিকাতা
    2মনুসংহিতা, ২/১১
    3পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১৮,
    খুদ্দকনিকায়ে নেত্তিপ্রকরণ, ৪
    (ক)১১. প্রজ্ঞপ্তি হারবিভঙ্গ, পৃঃ ৫৯২
    4পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১১, খুদ্দকনিকায়ে ইতিবৃত্তক, অজাত সূত্র, পৃঃ ৩৫১
    5পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ১১,
    খুদ্দকনিকায়ে উদান, তৃতীয়
    পরিনির্বাণসংযুক্ত সূত্র, পৃঃ ২৮১
    6পালি-বাংলা অভিধান, পৃঃ ১০১,
    বাংলা একাডেমি
    7পালি-বাংলা অভিধান, পৃঃ ৩৫, বাংলা
    একাডেমি
    8পবিত্র ত্রিপিটক, খণ্ড – ৪,
    সূত্রপিটকে দীর্ঘনিকায় (খণ্ড-২),
    মহাপদান সূত্রান্ত, পৃঃ ২৫১
    9ত্রিপিটক, সূত্রপিটকে, দীর্ঘনিকায় শীলস্কন্ধ-বর্গ, অনুবাদক : ভিক্ষু শীলভদ্র
    ১. ব্রহ্মজাল সূত্র
    10ত্রিপিটক, সূত্রপিটকে, দীর্ঘনিকায়
    শীলস্কন্ধ-বর্গ ১১. কেবদ্ধ সূত্র
    5 1 vote
    Article Rating
    Subscribe
    Notify of
    guest
    0 Comments
    Inline Feedbacks
    View all comments
    Back to top button
    FromMuslims We would like to show you notifications for the latest updates.
    Dismiss
    Allow Notifications