গত ৫ অগাস্ট ফ্যাসিস্ট রক্তপিপাসু শেখ হাসিনার পতনের পর এদেশের মানুষ স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলেছে। দেশের সর্বস্তরের জনগণ ছাত্রছাত্রীদের সাথে এই হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলনে শরীক হয়েছে ইনক্লুডিং আলিম সমাজ। তারপরও কিছু বাম-লিবারেল আলিমদের অবদান অস্বীকার করে যাচ্ছে!
কিন্তু এটা ৭১ এর মত না যে তারা এবার আলিমদের, ইসলামিস্টদের অবদান অস্বীকার করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে পারবে! ৭১ সালের পর থেকে বাঙালি মুসলিমদের নানাভাবে ইসলামবিরোধী অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করে গেছে। তাদের আর্ট,কালচাড়,সাহিত্যে দাড়ি টুপিওয়ালা মানুষদের জামাত রাজাকার হিসেবে দেখিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস বিকৃত করে গেছে। কিন্তু ২৪ এর গণ আন্দোলনে সেটা পারবে না তারা। ইসলামিস্টদের অবদান ভিজিবল। আলিমরা প্রকাশ্যে ছাত্রদের ন্যায্য আন্দোলনকে সমর্থন দিয়ে গেছে। শায়খ আহমাদুল্লাহর আস সুন্নাহ ট্রাস্ট আন্দোলনে হতাহতদের ১০ কোটি টাকা সহায়তা দিচ্ছে।[1]Desh TV News. (2024, August 20). ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের ১০ কোটি টাকা সহায়তার ঘোষণা আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের | Sheikh Ahmadullah [Video]. YouTube. https://www.youtube.com/watch?v=GpexvPqXHYI ৭১ এ যেহেতু ইন্টারনেট ছিল না, মিডিয়া সেভাবে মুসলিমদের অনুকূলে ছিলো না যার কারণে ইসলামিস্টদের যুদ্ধে অবদান তারা ডাউন করতে সক্ষম হয়েছে যা এবার তারা কোনভাবেই পারবে না। এবারের আন্দোলনের ইসলামিস্টদের অবদানের সাথে মুক্তিযুদ্ধে ইসলামের ইতিবাচক প্রাসঙ্গিকতা কোনভাবেই অনেস্ট ইন্টালেকচুয়াল পার্সপেক্টিভ থেকে অস্বীকার করা যাবে না! আমার এ লেখার মূল হলো ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সাথে ইসলামের প্রাসঙ্গিকতা ও স্বাধীনতার পর এদেশে সেক্যুলারিজম প্রতিষ্ঠা নিয়ে আলোচনা করা।
আমাদের দ্বীন ইসলামের মূলনীতি হলো জুলুমের বিপক্ষে অবস্থান। আমাদের নবিজি সা. এর আগমনই ঘটে দুনিয়া থেকে সর্বপ্রকার জুলুমকে নিশ্চিহ্ন করতে। সর্বাবস্থায় এই নীতিই মুসলিমদের শিক্ষা দেয় ইসলাম। জুলুম তিল পরিমাণ সহ্য করার কোন নিয়ম আমাদের দ্বীনে নেই। পূর্ব পাকিস্তানীরা তথা আজকের বাংলাদেশীরা ১৯৭১ এ পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকদের রাষ্ট্রীয় জুলুম থেকে মুক্তি পেতে যুদ্ধে নামে যা ইসলামের মহান আদর্শকেই সমুন্নত করে। মুক্তিযুদ্ধে ইসলামের প্রাসঙ্গিকতা ফুটে ওঠে মুক্তিযোদ্ধাদের চেতনায় যেটার ইতিহাস সেক্যুলার বামরা সারাজীবন লুকিয়ে গিয়েছে! মুক্তিযুদ্ধে ইসলাম ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল বাড়ায় যা স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্রে স্পষ্ট উল্লেখ আছে।[2]বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র, একাদশ খণ্ড, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, তথ্য মন্ত্রণালয়, হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, ২০১০, পৃষ্ঠা : ৪৮৩ মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা সেই সময়ে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নং সেক্টরের কমান্ডার মেজর(অবঃ) মোহাম্মদ আব্দুল জলিল উল্লেখ করেছেন,
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দামাল তরুণ-যুবকদের অধিকাংশই ছিল এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানের সন্তান-সন্ততি। যুদ্ধের রক্তাক্ত ময়দানেও আমি মুক্তিযোদ্ধদের দেখেছি বাকায়দা নামায পড়তে, দরুদ পাঠ করতে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের শাসককুল পবিত্র ইসলাম ধর্মকে বিভিন্ন সময়ে তাদের হীন স্বার্থে ব্যবহার করেছে বিধায় তাদের বিরুদ্ধে সচেতন জনগণ সোচ্চার ছিল বটে,তবে প্রকাশ্যে পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রতি কোন মহলই ঘৃণা কিংবা বিদ্বেষ পোষণ করেনি।[3]মেজর(অবঃ) এম এ জলিল, অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা (ইতিহাস পরিষদ কর্তৃক সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, অষ্টম প্রকাশ,২০০৯) পৃষ্ঠা ২২
যুদ্ধের ময়দানে মুক্তিযোদ্ধারা ‘ইয়া হায়দার’ ও ‘আল্লাহু আকবর’ ধ্বনিও দেন যা কর্নেল (অব.) শাফায়াত জামিল উল্লেখ করেছেন তাঁর বইয়ে।[4]কর্নেল শাফায়াত জামিল(অব.); একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগষ্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর ( সাহিত্য প্রকাশ, ২০১৬) পৃষ্ঠা ৮৪-৮৬
এ তো কেবল কিছু উল্লেখ করলাম। মুক্তিযুদ্ধের এইসব ইতিহাসসমূহ কখনো আপনি কোন বঙ্গীয় চেতনাধারী সেক্যুলারের মুখে শুনতে পারবেন না। তারা সেইসময়ের জামাত,নেজামি ইসলাম,মুসলিম লীগের পাকিস্তানের পক্ষে থাকা নিয়ে পুরো ইসলামকেই মুক্তিযুদ্ধের বাহিরে ঠেলে দেয়! মনে হয় এরাই কেবল ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করে! বহুত হক্কানি উলামা মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন বাংলাদেশের পক্ষে সেই ইতিহাস তারা ভুলেও সামনে আনবে না।[5]মুক্তিযুদ্ধে আলিমদের অবদান নিয়ে দেখুন: শাকের হোসাইন শিবলি, একাত্তরের চেপে রাখা ইতিহাস: আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে (আল-এছহাক প্রকাশনী, ২০১৪) এবং ড. … See Full Note তাদের ভণ্ডামি স্পষ্ট হওয়া উচিত! তাদের মূল উদ্দেশ্য তাদের সেক্যুলার দৃষ্টিভঙ্গিকে সমুন্নত করে ইসলামকে কোণঠাসা করা! কারণ ইসলাম তাদের সেক্যুলারিজম প্রতিষ্ঠায় বড় বাঁধা![6]একেবারে বেসিক কন্সেপ্টে বললে ইসলাম ও সেক্যুলারিজম বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ একে অপরের বিপরীত। সেক্যুলারিজম বলে ধর্মের যেকোনো হস্তক্ষেপ রাষ্ট্রে … See Full Note) আর এদেশে ইসলামকে কোণঠাসা করতে মুক্তিযুদ্ধের ইস্যু অনেক বড় হাতিয়ার! এবার স্বাধীন বাংলাদেশে সেক্যুলারিজম প্রশ্নে আসি।
আমাদের সংবিধানে যে ৪ মূলনীতি রয়েছে সেটা আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য ছিলো না। আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য ছিলো সাম্য,মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার।[7]পিনাকী ভট্টাচার্য, মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম (গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স, সপ্তম সংস্করণ, ২০২১) পৃষ্ঠা ৪৬ কিন্তু ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবের প্রদত্ত সংবিধান ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ প্রতিষ্ঠা করে।[8]ধর্মনিরপেক্ষতার দিশারি বঙ্গবন্ধু, ১৮ মার্চ ২০২০, প্রথম আলো । https://shorturl.at/jJ0eR সেক্যুলারিজম সহ সংবিধানের মূলনীতিসমূহ ভারতের আদলে গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
সেইসময়ের আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীজানুর রহমান চৌধুরী বলেন,
“বিশ্বে একটি মাত্র ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র আছে। তা হলো ভারত। আওয়ামী লীগের ম্যানিফেস্টোও তাই। আমরা ইতোমধ্যেই মুক্ত এলাকায় ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সমাজবাদ কায়েমের কাজ শুরু করেছি।”[9]পিনাকী ভট্টাচার্য, পৃষ্ঠা ৫০
বাংলাদেশী জনগণের সাথে বিশাল বড় ধোঁকা খেলা হয়; যা খেলে দেশ স্বাধীনের তথাকথিত নায়ক আওয়ামী লীগ! মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা ধর্মনিরপেক্ষতার নাম মুখেও নেই নি। তাদের কোন দাবীতে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ প্রতিষ্ঠার কথা ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিলও এই বিষয়টি উল্লেখ করেন।[10]মেজর (অবঃ) এম এ জলিল, পৃষ্ঠা ২২
তিনি আরও বলেন,
“ ১৯৭০ সালের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো ৬ দফার ভিত্তিতে। এই ৬ দফার মধ্যে আওয়ামী লীগ গৃহীত ৪ রাষ্ট্রীয় মূলনীতির একটিরও উল্লেখ ছিল না। তা ছাড়া নির্বাচনি ইশতিহারে আওয়ামী লীগ আরো উল্লেখ করেছিল যে, তারা ইসলাম ধর্ম বিরোধী কোন আইন-কানুনও পাশ করবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ ‘ ৭২- সনের জানুয়ারীতে ক্ষমতাসীন হওয়ার সাথে সাথেই ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে দেয় এবং গণতন্ত্র,সমাজতন্ত্র,ধর্মনিরপেক্ষতা এবং জাতীয়তাবাদ নামে রাষ্ট্রের ৪ মূলনীতি নির্ধারণ করে, যা পরবর্তীতে ’ ৭২- এর রাষ্ট্রীয় সংবিধানেও সন্নিবেশিত করা হয়। এই ৪ নীতির মূল উৎস কোথায়? কেনই বা উক্ত ৪ নীতিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করা হলো? এ প্রশ্নগুলোর জবাব জনগণ আজো পায়নি।যে আওয়ামী লীগ ’ ৭০-এর নির্বাচনে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিল কুরান-সুন্নাহ পরিপন্থী কোন আইন পাশ না করার পক্ষে, সেই আওয়ামী লীগই ভারত থেকে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার গুটিয়ে নিয়ে এসে ক্ষমতার মসনদে বসার সাথে সাথে অঙ্গীকার ভঙ্গ করল কেন? স্বেচ্ছাচারী পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ করেও আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব স্বেচ্ছাচারমুক্ত হতে পারল না। দেশের জনমতের কোনরূপ তোয়াক্কা না করেই রাষ্ট্রীয় মূলনীতির মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব জনগণের উপর জবরদস্তিভাবেই চাপিয়ে দিল। আওয়ামী লীগ শাসনকালের বিশ্বাসঘাতকতার আনুষ্ঠানিক সাক্ষর এখান থেকেই শুরু।”[11]প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ৭৬
এই হলো স্বাধীন বাংলায় ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের ইতিহাস যা জোর করে চাপানো হয়। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ জনতা সত্যিকার অর্থেই এসবের জন্য একেবারেই প্রস্তুত ছিল না! মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ধর্মনিরপেক্ষতাবাদই এদেশের রাজনীতির চালিকাশক্তি হয় আওয়ামী লীগের হাত ধরে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতে যদি ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ বা সেক্যুলারিজম না থাকতো তখন তাহলে কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময় সেক্যুলারিজম দেশের সংবিধানের মূলনীতি হয় সে প্রশ্ন বার বার উত্থাপন করা দরকার!
বাঙালী আওয়ামী সেক্যুলার কাল্টরা যেহেতু দেশ পরিচালনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতেই করবে তাহলে এক্ষেত্রে কেন মুক্তিযুদ্ধের সময়কার চেতনাতে যা ছিলো না তা গ্রহণ করা হবে? ৭১ এর পরে সেক্যুলারিজম জবরদস্তিমূলকভাবে চাপিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারী রূপের প্রকাশ করেছিল তা ২০২৪ এ এসে চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে। আওয়ামী লীগের সেক্যুলারিজমের ধোঁকা আমাদের অনেকদিন সহ্য করতে হয়েছে যা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে সেক্যুলারিজমকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে হবে প্রতি পদে পদে। অনেস্ট ইন্টেলেকচুয়ায়ল সাইড থেকে বাংলাদেশের সেক্যুলাররা এই প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যার্থ হবে।
Footnotes
⇧1 | Desh TV News. (2024, August 20). ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের ১০ কোটি টাকা সহায়তার ঘোষণা আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের | Sheikh Ahmadullah [Video]. YouTube. https://www.youtube.com/watch?v=GpexvPqXHYI |
---|---|
⇧2 | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র, একাদশ খণ্ড, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, তথ্য মন্ত্রণালয়, হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, ২০১০, পৃষ্ঠা : ৪৮৩ |
⇧3 | মেজর(অবঃ) এম এ জলিল, অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা (ইতিহাস পরিষদ কর্তৃক সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, অষ্টম প্রকাশ,২০০৯) পৃষ্ঠা ২২ |
⇧4 | কর্নেল শাফায়াত জামিল(অব.); একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগষ্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর ( সাহিত্য প্রকাশ, ২০১৬) পৃষ্ঠা ৮৪-৮৬ |
⇧5 | মুক্তিযুদ্ধে আলিমদের অবদান নিয়ে দেখুন: শাকের হোসাইন শিবলি, একাত্তরের চেপে রাখা ইতিহাস: আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে (আল-এছহাক প্রকাশনী, ২০১৪) এবং ড. মোহাম্মদ হাননান, মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা (অন্যপ্রকাশ,২০২১). |
⇧6 | একেবারে বেসিক কন্সেপ্টে বললে ইসলাম ও সেক্যুলারিজম বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ একে অপরের বিপরীত। সেক্যুলারিজম বলে ধর্মের যেকোনো হস্তক্ষেপ রাষ্ট্রে পরিচালনায় থাকবে না। অন্যদিকে ইসলাম বলে মানুষের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রতিটি বিষয় আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুযায়ী চলবে। এখানেই ইসলামের সাথে সেক্যুলারদের বিশাল ক্ল্যাশ। এটা নিয়ে সুন্দরভাবে জানতে পড়ুন: ইফতেখার সিফাত, হিউম্যান বিয়িং: শতাব্দীর বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব (নাশাত পাবলিকেশন, ২০২০ |
⇧7 | পিনাকী ভট্টাচার্য, মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম (গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স, সপ্তম সংস্করণ, ২০২১) পৃষ্ঠা ৪৬ |
⇧8 | ধর্মনিরপেক্ষতার দিশারি বঙ্গবন্ধু, ১৮ মার্চ ২০২০, প্রথম আলো । https://shorturl.at/jJ0eR |
⇧9 | পিনাকী ভট্টাচার্য, পৃষ্ঠা ৫০ |
⇧10 | মেজর (অবঃ) এম এ জলিল, পৃষ্ঠা ২২ |
⇧11 | প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ৭৬ |